নেই দুই হাত, তবুও যেন যুদ্ধটা সাধারণ মানুষের ভিড়ে। সমস্ত প্রতিকূলতার প্রতি সাহসী হয়ে এবং অন্যান্য সমস্ত দক্ষ-দক্ষ ব্যক্তিদের উদ্ধে নজির স্থাপন করলেন অঙ্গহীন জন্মগ্রহণকারী আশীষ।
কম্পিউটার,মোবাইল পরিচালনা করে এবং দক্ষতার সাথে তিনি চালান স্কুটার। ছত্তিশগড়ের বলরামপুরের শঙ্করগড় পঞ্চায়েত অফিসে কম্পিউটার অপারেটর হিসাবে নিযুক্ত তিনি। এই অঙ্গহীন-ই পরিবারের জন্য একমাত্র রুটি-বিজয়ী।
আশীষ বলেছিলেন, "জন্মের পর থেকে আমার হাত-পা নেই তবে আমি পড়াশোনা চালানোর পাশাপাশি একটি কাজ করি। তিনি আরও বলেন, "আমি দশম শ্রেণিতে পাস করেছি। প্রতিমাসে 10,000 টাকা উপার্জন করি তবে আমার বাড়ি 15 কিলোমিটার দূরে এবং আমি আমার স্কুটারটি চালিয়ে অফিসে আসিI আমি যা উপার্জন করি তার একটি বড় অংশ পরিবহণে যায়।
তার বাবা বলেছেন যে তিনি তাঁর ছেলেকে সহায়তা করার জন্য তাঁর অফিসে যান। "তিনি পরিবারের একমাত্র রুটিওয়ালা। তাঁর হাত-পা নেই তবে কাজ করেন। বলরামপুরের কালেক্টর সঞ্জীব কুমার ঝা বলেছিলেন, "আশীষ অনেক লোককে অনুপ্রাণিত করেন। তিনি নিজের সমস্ত কাজ নিজেই করেন। তিনি জীবিকার জন্য কারও উপর নির্ভরশীল নন। আমি সার্কেল অফিসারকে তাঁর বাবাকেও নিয়োগ দিতে বলেছি যারা তাকে সহায়তা করেছেন।"