এ বছর মোট পরীক্ষার্তীর সংখ্য়া ৬,৮২,৩২১। পাস করেছে ৫,৬৫৪২৮ জন, ৮৬.১৫ শতাংশ ও অনুত্তীর্ণ করেছে ১ লক্ষের বেশি পরীক্ষার্থী। পাশাপাশি এবার ছেলেদের তুলনায় মেয়ে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২২ শতাংশের বেশি ছিল। এ বছর ৪৪ হাজার শিক্ষক খাতা দেখেছেন। প্রতিটি মার্কশিট ও সার্টিফিকেটে কিউআর কোড থাকছে। পাশের হারের দিক থেকে পূর্ব মেদিনীপুর রয়েছে প্রথম স্থানে ৯৬.৮১ শতাংশ, দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে কালিম্পং ও তারপর কলকাতা। ৬০ শতাংশের উপরে নম্বর পেয়েছে ১৩.৬৭ শতাংশ পরীক্ষার্থী।
এ বছর মাধ্যমিকে প্রথম হয়েছে পূর্ব বর্ধমানের দেবদত্তা মাঝি। কাটোয়া দুর্গাদাসী চৌধুরাণী গার্লস হাই স্কুলের ছাত্রী দেবদত্ত। তার প্রাপ্ত নম্বর ৬৯৭। দ্বিতীয় শুভম পাল বর্ধমান মিউনিসিপাল হাই স্কুল ও রিফাত হাসান, সরকার রামকৃষ্ণ মিশন বিবেকানন্দ বিদ্যামন্দির মালদহের ছাত্র। তাদের প্রাপ্ত নম্বর ৬৯১, ৯৮.৭১ শতাংশ। তৃতীয় অর্ক মণ্ডল, টাকি রামকৃষ্ণ মিশন হাই স্কুল। সৌম্যদীপ মল্লিক, বেড়াচাঁপা উচ্চ বিদ্যালয়, মহম্মদ সর্বাজ ইমতিয়াজ মালদহ ও স্বরাজ পাল প্রাপ্ত নম্বর ৬৯০, ৯৮.৫৭ শতাংশ। চতুর্থ সমাদ্রিতা সেন, অনিস বারুই, নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশন বিদ্যালয় ও তুহিন বেরা, অর্ক বন্দ্যোপাধ্যায়, তাদের প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৯ পেয়েছে। পঞ্চম অরিজিৎ মণ্ডল, শুভজিৎ দে, সুপ্রভাত আদক, অন্বেষা চক্রবর্তী, ঈশান পাল, রূপায়ণ পাল, শুভজিৎ দে। এদের প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৮। (এই প্রতিবেদনের ছবি প্রতীকী)