অনুষ্কা শেট্টি অর্থা বাহুবলী ছবিতে দেবসেনাকে কে না চেনেন। আর তাঁর ব্যক্তিগত বিষয় জানতে আগ্রহ কারোর কম নয়। এবার তাঁর ব্যক্তিগত জীবন সম্পর্কে আরও একটি কথা জানা গিয়েছে। তিনি নাকি যোগ ব্যায়ামের প্রশিক্ষক ছিলেন। ফিল্মে আসার আগে তিনি যোগব্যায়ামের শিক্ষকও ছিলেন। ইউটিউবে তিনি বেশ কিছু যোগব্যায়ামের ভিডিও শেয়ার করেছেন।

তবে আপনারা জানেন হয়তো, তাও আপনাদের কিছু জানিয়ে রাখি দেবসেনার সম্পর্কে -

১) ১৯৮১ সালের ৭ নভেম্বর, কর্নাটকের ম্যাঙ্গালোরে জন্ম অনুষ্কা শেট্টির। অনুষ্কার দুই ভাইয়ের এক জন গুণরঞ্জন শেট্টি যিনি ব্যবসায়ী। অন্য ভাই সাই রামেশ শেট্টি পেশায় চিকিত্সক।  অনুষ্কা কিন্তু প্রথম থেকেই ‘অনুষ্কা’ ছিলেন না। তাঁর নাম ছিল সুইটি শেট্টি। পরবর্তী কালে অভিনয় জগতে আসার পরে তাঁর নাম পরিবর্তিত হয়। অভিনেত্রীর ডাক নাম কিন্তু একটু অন্য রকম। তাঁর ডাক নাম ম্যাক। 

২) অনুষ্কা মাউন্ট কার্মেল কলেজ থেকে কম্পিউটার অ্যাপ্লিকেশানে স্নাতক। স্কুল জীবনে কিন্তু তাঁর প্রিয় বিষয় ছিল ভূগোল।

৩) ঘুরতে, বই পড়তেও ভালবাসেন তিনি।    

৪) তাঁর প্রথম তেলুগু সিনেমা পুরী জাগান্নদাস পরিচিত ‘সুপার’ মুক্তি পায় ২০০৫ সালে। ২০০৬ সালে মুক্তি পায় তাঁর প্রথম তামিল সিনেমা ‘রেন্দু’।  ২০০৫ সালে প্রথম সিনেমা করলেও, তিনি সকলের কাছে পরিচিত হন ২০০৬ সালের ‘ভিক্রামারকুদু’র জন্য। এই সিনেমায় তিনি রবি তেজার বিপরীতে অভিনয় করেন।  তিনি প্রচুর মালয়ালম, তামিল এবং তেলুগু সিনেমা করেছেন। ‘রুদ্রমা দেবী’, ‘অরুন্ধতী’, ‘সাইজ জিরো’, ‘বাহুবলি’... তালিকাটা দীর্ঘ। 

৫) কেরিয়ারে একাধিক পুরস্কার জিতেছেন অনুষ্কা। শুধু ‘অরুন্ধতী’র জন্যই পেয়েছিলেন একাধিক পুরস্কার। সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কারও পান এই সিনেমার জন্য।  ২০১১ সালে অনুষ্কা তামিলনাড়ু সরকারের তরফ থেকে কালাইমামানি পুরস্কার পেয়েছেন। এ ছাড়া টিএসআর লালিথা কালা পারিসনাথ অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন। 


Find out more: