যদিও ‘ছপক’ বক্স অফিসে সেভাবে লক্ষ্মীলাভ করতে পারেনি, হিট হতে পারেনি, তবুও সমালোচকরা প্রশংসা করেছেন প্রচুর। অ্যাসিড আক্রমণের শিকার মালতী আগরয়ালের লুক নিয়ে আসা কাজটি মোটেও সহজ ছিলনা। কিন্তু সেই অসম্ভবকেই সম্ভব করেছে টিম ‘ছপক’। প্রস্থেটিক মেকআপের মাধ্যমে নিখুঁত ভাবে দীপিকার মুখে ফুটিয়ে তুলেছে মালতীর মুখ। সম্প্রতি সিনেমাটির অন্যতম প্রযোজক সংস্থা ফক্স স্টার একটি ভিডিয়ো শেয়ার করেছে। আর সেখানেই দেখা গিয়েছে দীপিকার মালতী হয়ে ওঠার সম্পূর্ণ জার্নিটি।

মেঘনা গুলজার মানেই পারফেকশন। তাই একটা সময় প্লাস্টারে ঢেকে দেওয়া হয়েছিল দীপিকার নাক এবং মুখও। দীপিকার ক্লসট্রোফোবিয়া রয়েছে (বদ্ধ জায়গায় দম বন্ধ হয়ে যাওয়ার ভয়)। এক সময় দম বন্ধ হয়ে যাওয়ার উপক্রম হয়েছিল তাঁর।

মেঘনা বিভিন্ন সাক্ষাৎকারে বারেবারেই বলে এসেছিলেন দীপিকার চেহারার সঙ্গে লক্ষ্মী (মালতী) আগরওয়াল অর্থাৎ যাকে ঘিরে ছপকের গল্পটি, তাঁর চেহারার অসম্ভব মিল রয়েছে। তাই ওই চরিত্রের জন্য দীপিকাই ছিলেন তাঁর প্রথম পছন্দ। দীপিকাও প্রাণ ঢেলে কাজ করেছেন ওই ছবিতে। বক্স অফিসে লক্ষ্মীলাভ হয়নি ‘ছপক’-এর। কিন্তু দীপিকার অভিনয়, লক্ষ্মীর হার না মানার কাহিনি মন ছুঁয়েছে দর্শকদের।

 

অ্যাসিড আক্রান্ত একটি তরুণী কী ভাবে মনের জোরে ফিরে আসলো  স্বাভাবিক জীবনে, সেই কাহিনি নিয়ে  এই ছবি ।এটি শুধুমাত্র  বিনোদন-উপযোগী বিষয় নয়, কঠোর সামাজিক সত্য, তৎসত্ত্বেও ‘ছপক’ ছবিটি সমালোচনার সাথে সাথে সমাদর পেয়েছে, প্রশংসা কুড়িয়েছে।

Find out more: