অন্যদিকে, এনসিবি-র তদন্তের জল গড়িয়ে এ বার পৌঁছেছে এই নায়িকাদের আর্থিক সঞ্চয় পর্যন্ত। বিশেষ সূত্রে খবর, এই চার বলি অভিনেত্রীর ক্রেডিট কার্ড বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।এঁদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট স্টেটমেন্টও খতিয়ে দেখবে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী এই সংস্থা। ইতিমধ্যেই তাঁদের ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে টাকার লেনদেন খতিয়ে দেখা হয়েছে। মূলত কোনও মাদক বিক্রেতার সঙ্গে আর্থিক লেনদেন হয়েছে কিনা, তা দেখার জন্যই এই পদক্ষেপ। সুশান্তের ম্যানেজার জয়া সাহাকে দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদের সময় তাঁর বয়ান এবং ফোনের হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট থেকে বলিউডের আরও নামের খোঁজ পায় এনসিবি। সেখানেই ২০১৭ সালের একটি গ্রুপ চ্যাট উঠে আসে। ওই চ্যাটে লেখা ‘ডি’ এবং ‘কে’-র সূত্র ধরেই এনসিবি দীপিকা এবং তাঁর ম্যানেজার করিশ্মাকে সমন জারি করে। জেরায় দীপিকা ওই চ্যাটের কথা স্বীকার করলেও বলেন, তিনি নিজে মাদক নেননি। অন্য দিকে, বাকি তিনজনের নাম উঠে আসে রিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ করার সময়। দীপিকার সুরে সুর মিলিয়ে তাঁরা এক কথা বললেও, এনসিবি-র আতসকাচের নীচে রয়েছেন তাঁরা সকলেই।
অন্যদিকে, এনসিবি-র তদন্তের জল গড়িয়ে এ বার পৌঁছেছে এই নায়িকাদের আর্থিক সঞ্চয় পর্যন্ত। বিশেষ সূত্রে খবর, এই চার বলি অভিনেত্রীর ক্রেডিট কার্ড বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।এঁদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট স্টেটমেন্টও খতিয়ে দেখবে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী এই সংস্থা। ইতিমধ্যেই তাঁদের ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে টাকার লেনদেন খতিয়ে দেখা হয়েছে। মূলত কোনও মাদক বিক্রেতার সঙ্গে আর্থিক লেনদেন হয়েছে কিনা, তা দেখার জন্যই এই পদক্ষেপ। সুশান্তের ম্যানেজার জয়া সাহাকে দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদের সময় তাঁর বয়ান এবং ফোনের হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট থেকে বলিউডের আরও নামের খোঁজ পায় এনসিবি। সেখানেই ২০১৭ সালের একটি গ্রুপ চ্যাট উঠে আসে। ওই চ্যাটে লেখা ‘ডি’ এবং ‘কে’-র সূত্র ধরেই এনসিবি দীপিকা এবং তাঁর ম্যানেজার করিশ্মাকে সমন জারি করে। জেরায় দীপিকা ওই চ্যাটের কথা স্বীকার করলেও বলেন, তিনি নিজে মাদক নেননি। অন্য দিকে, বাকি তিনজনের নাম উঠে আসে রিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ করার সময়। দীপিকার সুরে সুর মিলিয়ে তাঁরা এক কথা বললেও, এনসিবি-র আতসকাচের নীচে রয়েছেন তাঁরা সকলেই।