অন্যদিকে, ফারহান আখতার কিংবা জোয়া আখতার যদি গাঁজার নেশা করতেন, তাহলে তাঁদের কী বলতেন! সম্প্রতি এমনই প্রশ্ন করা হয় জাভেদ আখতারকে। যার উত্তরে জাভেদ আখতার বলেন, ফারহান বা জোয়া যদি গাঁজার নেশা করতেন, তাহলে তাঁদের না করতেন তিনি। নেশা শরীরের জন্য ভাল নয়। তাই না করতেন সন্তানদের। বাবার কথা যদি ফারহান বা জোয়া শুনতেন, তাহলে ভাল কথা। না শুনলে ভাবতেন, ওঁরা বড় হয়েছে, তাই যেটা ভাল বুঝবেন তাই করবেন। এসবের পাশাপাশি জাভেদ আখতার আরও বলেন, ১৯৯১ সাল থেকে মদ্যপান ছেড়েছেন তিনি। তার আগে প্রায় প্রত্যেকদিনই তিনি মদ্যপান করতেন। পানের আসক্তি ছাড়ার পর থেকে একদিনের জন্যও আর কখনও তিনি মদ্যপান করেননি বলে জানান জাভেদ আখতার।
অন্যদিকে, ফারহান আখতার কিংবা জোয়া আখতার যদি গাঁজার নেশা করতেন, তাহলে তাঁদের কী বলতেন! সম্প্রতি এমনই প্রশ্ন করা হয় জাভেদ আখতারকে। যার উত্তরে জাভেদ আখতার বলেন, ফারহান বা জোয়া যদি গাঁজার নেশা করতেন, তাহলে তাঁদের না করতেন তিনি। নেশা শরীরের জন্য ভাল নয়। তাই না করতেন সন্তানদের। বাবার কথা যদি ফারহান বা জোয়া শুনতেন, তাহলে ভাল কথা। না শুনলে ভাবতেন, ওঁরা বড় হয়েছে, তাই যেটা ভাল বুঝবেন তাই করবেন। এসবের পাশাপাশি জাভেদ আখতার আরও বলেন, ১৯৯১ সাল থেকে মদ্যপান ছেড়েছেন তিনি। তার আগে প্রায় প্রত্যেকদিনই তিনি মদ্যপান করতেন। পানের আসক্তি ছাড়ার পর থেকে একদিনের জন্যও আর কখনও তিনি মদ্যপান করেননি বলে জানান জাভেদ আখতার।