গায়ক, অভিনেতা হিসাবে পরিচয় পেলেও প্রথম জীবনে শক্তি ঠাকুর ছিলেন স্কুল শিক্ষক। অঙ্ক ছিল তাঁর প্রিয় বিষয়। ১৯৭৬-এ তপন সিংহের 'হারমোনিয়াম' ছবিতে নেপথ্য শিল্পী হিসেবে গানের দুনিয়ায় প্রথম পা রাখেন তিনি। তারপর আর তাঁকে ফিরে তাকাতে হয়নি। হেমন্ত মুখোপাধ্যায় শক্তি ঠাকুরকে দিয়ে তাঁর সুর করা বেশ কিছু বাংলা ছবিতে গান গাইয়েছেন। পাশপাশি, তিনি অভিনয় করেছেন তরুণ মজুমদারের 'দাদার কীর্তি', ভালবাসা ভালবাসা ছবিতে। এই ছবিতে অভিনয়ের সঙ্গে কোরাসে গলাও মেলান। এ ছাড়াও শক্তি ঠাকুর গান গেয়েছেন, অজয় দাস, আর ডি বর্মনের সুরে। সংগীত শিল্পী শিবাজি চট্টোপাধ্যায় আনন্দবাজার ডিজিটালকে বললেন, "শেষের দিকে নিজেকে সকলের থেকে গুটিয়ে নিয়েছিলেন শিল্পী। তবে সংসার জীবনে দুই মেয়ের সাফল্য, বিশেষ করে মোনালির খ্যাতিতে তৃপ্ত ছিলেন শক্তি ঠাকুর।" এর আগেও তাঁর একবার স্ট্রোক হয়েছিল। তখন সামলে নিতে পারলেও এ বারে লড়াই ছেড়ে বিদায় নিলেন তিনি। এই প্রতিবেদনের ছবি- ফাইল ছবি
গায়ক, অভিনেতা হিসাবে পরিচয় পেলেও প্রথম জীবনে শক্তি ঠাকুর ছিলেন স্কুল শিক্ষক। অঙ্ক ছিল তাঁর প্রিয় বিষয়। ১৯৭৬-এ তপন সিংহের 'হারমোনিয়াম' ছবিতে নেপথ্য শিল্পী হিসেবে গানের দুনিয়ায় প্রথম পা রাখেন তিনি। তারপর আর তাঁকে ফিরে তাকাতে হয়নি। হেমন্ত মুখোপাধ্যায় শক্তি ঠাকুরকে দিয়ে তাঁর সুর করা বেশ কিছু বাংলা ছবিতে গান গাইয়েছেন। পাশপাশি, তিনি অভিনয় করেছেন তরুণ মজুমদারের 'দাদার কীর্তি', ভালবাসা ভালবাসা ছবিতে। এই ছবিতে অভিনয়ের সঙ্গে কোরাসে গলাও মেলান। এ ছাড়াও শক্তি ঠাকুর গান গেয়েছেন, অজয় দাস, আর ডি বর্মনের সুরে। সংগীত শিল্পী শিবাজি চট্টোপাধ্যায় আনন্দবাজার ডিজিটালকে বললেন, "শেষের দিকে নিজেকে সকলের থেকে গুটিয়ে নিয়েছিলেন শিল্পী। তবে সংসার জীবনে দুই মেয়ের সাফল্য, বিশেষ করে মোনালির খ্যাতিতে তৃপ্ত ছিলেন শক্তি ঠাকুর।" এর আগেও তাঁর একবার স্ট্রোক হয়েছিল। তখন সামলে নিতে পারলেও এ বারে লড়াই ছেড়ে বিদায় নিলেন তিনি। এই প্রতিবেদনের ছবি- ফাইল ছবি