ব্রিটিশ সাংবাদিক এবং ঔপন্যাসিক ইয়ান ফ্লেমিংয়ের গড়া চরিত্র জেমস বন্ডের ভূমিকায় সবচেয়ে প্রথম দেখা গিয়েছিল শন কনারিকে।১৯৬২ থেকে ১৯৮৩ সাল পর্যন্ত তিনি একটানা ইয়ান ফ্লেমিংয়ের সৃষ্ট জেমস বন্ড সিরিজের মোট ৭টি বন্ড ছবিতে অভিনয় করেছেন শন কনারি। সমালোচকদের মধ্যে তাঁর মতো জেমস বন্ডকে রুপোলি পর্দায় আর কেউই ফুটিয়ে তুলতে পারেননি। ড. নো (১৯৬২), ফ্রম রাশিয়া উইদ লাভ (১৯৬৩), গোল্ডফিঙ্গার (১৯৬৪), থাণ্ডারবল (১৯৬৫) এবং ইউ অনলি লাইভ টুয়াইস (১৯৬৭) বন্ড সিরিজে প্রথম পাঁচটি ছবিতে গুপ্তচর জেমস বন্ড হিসাবে দর্শক পেয়েছিল তাঁকে। এরপর ডায়মণ্ডস আর ফরএভার (১৯৭১) এবং নেভার সে নেভার এগেইন (১৯৮৩) ছবিতে ফের বন্ডের ভূমিকায় অভিনয় করেন তিনি।
ব্রিটিশ সাংবাদিক এবং ঔপন্যাসিক ইয়ান ফ্লেমিংয়ের গড়া চরিত্র জেমস বন্ডের ভূমিকায় সবচেয়ে প্রথম দেখা গিয়েছিল শন কনারিকে।১৯৬২ থেকে ১৯৮৩ সাল পর্যন্ত তিনি একটানা ইয়ান ফ্লেমিংয়ের সৃষ্ট জেমস বন্ড সিরিজের মোট ৭টি বন্ড ছবিতে অভিনয় করেছেন শন কনারি। সমালোচকদের মধ্যে তাঁর মতো জেমস বন্ডকে রুপোলি পর্দায় আর কেউই ফুটিয়ে তুলতে পারেননি। ড. নো (১৯৬২), ফ্রম রাশিয়া উইদ লাভ (১৯৬৩), গোল্ডফিঙ্গার (১৯৬৪), থাণ্ডারবল (১৯৬৫) এবং ইউ অনলি লাইভ টুয়াইস (১৯৬৭) বন্ড সিরিজে প্রথম পাঁচটি ছবিতে গুপ্তচর জেমস বন্ড হিসাবে দর্শক পেয়েছিল তাঁকে। এরপর ডায়মণ্ডস আর ফরএভার (১৯৭১) এবং নেভার সে নেভার এগেইন (১৯৮৩) ছবিতে ফের বন্ডের ভূমিকায় অভিনয় করেন তিনি।