কিন্তু জীবনের সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ ছবি সম্ভবত ‘জয় বাবা ফেলুনাথ’। সেই ঘটনার স্মৃতিচারণ তিনি জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত করেছেন। মিনার্ভা থিয়েটারে মহড়া চলছে। ল্যান্ডলাইনে একটি ফোন এল। সেটাই ছিল জীবনের মোড় ঘোরানো ঘটনা। সত্যজিৎ রায় তাঁকে দেখা করতে বলেছেন। তার পর? ছবি ‘জয় বাবা ফেলুনাথ’-র ‘মছলিবাবা’ রূপে আবির্ভূত হলেন তিনি। এ ছাড়া তাঁর উল্লেখযোগ্য ছবিগুলি হল, ‘গণদেবতা’, ‘মৃগয়া’, ‘অশনি সংকেত’, ‘শ্বেত পাথরের থালা’, ‘পাতালঘর’, ‘বাকিটা ব্যক্তিগত’ ইত্যাদি।
কিন্তু জীবনের সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ ছবি সম্ভবত ‘জয় বাবা ফেলুনাথ’। সেই ঘটনার স্মৃতিচারণ তিনি জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত করেছেন। মিনার্ভা থিয়েটারে মহড়া চলছে। ল্যান্ডলাইনে একটি ফোন এল। সেটাই ছিল জীবনের মোড় ঘোরানো ঘটনা। সত্যজিৎ রায় তাঁকে দেখা করতে বলেছেন। তার পর? ছবি ‘জয় বাবা ফেলুনাথ’-র ‘মছলিবাবা’ রূপে আবির্ভূত হলেন তিনি। এ ছাড়া তাঁর উল্লেখযোগ্য ছবিগুলি হল, ‘গণদেবতা’, ‘মৃগয়া’, ‘অশনি সংকেত’, ‘শ্বেত পাথরের থালা’, ‘পাতালঘর’, ‘বাকিটা ব্যক্তিগত’ ইত্যাদি।