সাল ২০১৭-র ২ জুলাই। তেলেঙ্গানার আবগারি বিভাগ এলএসডি, এমডিএম-র মতো মাদকদ্রব্য বিক্রির অভিযোগে ক্যালভিন মাসক্রেনহাস, এক জন বাদক-সহ তিন সদস্যের একটি দলকে গ্রেফতার করে। এঁরা একটি মাদক পাচারকারী দলের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। এর পরেই মাদক পাচার সম্পর্কিত বেশ কয়েকটি মামলা নথিভুক্ত হয় ইডির দফতরে। গ্রেফতার করা হয় ২০ জনেরও বেশি অভিযুক্তকে। জানা যায়, এই চক্রের গ্রাহক ছিলেন শহরের বিভিন্ন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী, তেলুগু ছবির দুনিয়ার সঙ্গে যুক্ত বহু বিশিষ্ট এবং সাইবারাবাদের আইটি ফার্মের কর্মী-সহ প্রায় হাজার জন। মাদক চক্রের হদিশ পাওয়ার পরেই তেলেঙ্গানার আবগারি বিভাগের একটি বিশেষ তদন্তকারী দল তেলুগু ইন্ডাস্ট্রির সঙ্গে জড়িত ১১ জন অভিনেতা, পরিচালককে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল। জানা যায়, এই চক্রের গ্রাহক ছিলেন শহরের বিভিন্ন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী, তেলুগু ছবির দুনিয়ার সঙ্গে যুক্ত বহু বিশিষ্ট এবং সাইবারাবাদের আইটি ফার্মের কর্মী-সহ প্রায় হাজার জন। মাদক চক্রের হদিশ পাওয়ার পরেই তেলেঙ্গানার আবগারি বিভাগের একটি বিশেষ তদন্তকারী দল তেলুগু ইন্ডাস্ট্রির সঙ্গে জড়িত ১১ জন অভিনেতা, পরিচালককে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল। তদন্তকারী অফিসারেরা এক অভিনেতার চুল এবং নখের নমুনাও সংগ্রহ করেছিলেন। যদিও রানা ডাগ্গুবতী তখনকার মতো রেহাই পেয়েছিলেন।
সাল ২০১৭-র ২ জুলাই। তেলেঙ্গানার আবগারি বিভাগ এলএসডি, এমডিএম-র মতো মাদকদ্রব্য বিক্রির অভিযোগে ক্যালভিন মাসক্রেনহাস, এক জন বাদক-সহ তিন সদস্যের একটি দলকে গ্রেফতার করে। এঁরা একটি মাদক পাচারকারী দলের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। এর পরেই মাদক পাচার সম্পর্কিত বেশ কয়েকটি মামলা নথিভুক্ত হয় ইডির দফতরে। গ্রেফতার করা হয় ২০ জনেরও বেশি অভিযুক্তকে। জানা যায়, এই চক্রের গ্রাহক ছিলেন শহরের বিভিন্ন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী, তেলুগু ছবির দুনিয়ার সঙ্গে যুক্ত বহু বিশিষ্ট এবং সাইবারাবাদের আইটি ফার্মের কর্মী-সহ প্রায় হাজার জন। মাদক চক্রের হদিশ পাওয়ার পরেই তেলেঙ্গানার আবগারি বিভাগের একটি বিশেষ তদন্তকারী দল তেলুগু ইন্ডাস্ট্রির সঙ্গে জড়িত ১১ জন অভিনেতা, পরিচালককে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল। জানা যায়, এই চক্রের গ্রাহক ছিলেন শহরের বিভিন্ন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী, তেলুগু ছবির দুনিয়ার সঙ্গে যুক্ত বহু বিশিষ্ট এবং সাইবারাবাদের আইটি ফার্মের কর্মী-সহ প্রায় হাজার জন। মাদক চক্রের হদিশ পাওয়ার পরেই তেলেঙ্গানার আবগারি বিভাগের একটি বিশেষ তদন্তকারী দল তেলুগু ইন্ডাস্ট্রির সঙ্গে জড়িত ১১ জন অভিনেতা, পরিচালককে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল। তদন্তকারী অফিসারেরা এক অভিনেতার চুল এবং নখের নমুনাও সংগ্রহ করেছিলেন। যদিও রানা ডাগ্গুবতী তখনকার মতো রেহাই পেয়েছিলেন।