২২ অক্টোবর থেকে প্রেক্ষাগৃহ খুলছে মহারাষ্ট্রে। নাটক, চলচ্চিত্রের সঙ্গে জড়িত মানুষদের জন্য সুখবর দিলেন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে। মুখ্যমন্ত্রীর সচিবালয় থেকে এই খবর জানানো হয়েছে শনিবার। যদিও করোনাবিধি মেনে প্রেক্ষাগৃহ খোলার অনুমতি দিয়েছে মহারাষ্ট্র সরকার। শুক্রবারই মুখ্যমন্ত্রীর দফতর থেকে জানানো হয়েছে, ৭ অক্টোবর থেকে সাধারণদের জন্য ধর্মীয় স্থানগুলি খুলে দেওয়া হবে। শনিবার প্রেক্ষাগৃহ খোলার অনুমতি দিলেন মুখ্যমন্ত্রী।
অন্যদিকে, করোনার পর এ বার সুপার সাইক্লোনের আতঙ্ক। এমনিতেই ১৯ সেপ্টেম্বর থেকে একটানা বৃষ্টিতে নাজেহাল শহরবাসী। এই অবস্থায় ফের বৃষ্টিপাতের আশঙ্কা শুনে প্রস্তুতি নিয়ে শুরু করেছে লালবাজার। শনিবার রাত ১২টা থেকে শুরু সর্বক্ষণের কন্ট্রোল রুম। পুলিসের পাশাপাশি থাকছে দমকল, কেএমসি, পিডব্লুডি। ভারী বৃ্ষ্টিপাতের পূর্বাভাস আগেই দিয়েছে হাওয়া অফিস। তারপরেই ৫ অক্টোবর পর্যন্ত রাজ্য সরকারী কর্মচারীদের সমস্ত ছুটি বাতিল করেছে নবান্ন। শনিবার এমনই নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে মুখ্যসচিবের তরফে। নবান্ন সূত্রে খবর, রাজ্যের পরিস্থিতি বিচার করেই এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে উপকূলবর্তী এলাকায় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর ১৫টি দলকে মোতায়েন করা হয়েছে। কলকাতায় রয়েছে ৪ টি দল। 'ইয়াস' এর প্রভাব এখনও বহু মানুষ কাটিয়ে উঠতে পারেনি। সাইক্লোন 'গুলাব' আছড়ে পড়তে চলেছে আগামীকাল। ইতিমধ্যেই উপকূলে সতর্কতা জারি করা হয়েছে। মৎসজীবীদের সমুদ্রে যেতে নিষেধ করা হয়েছে বিপর্যয় মোকাবিলা বিভাগের তরফ থেকে। হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, গোপালপুরের কাছে কলিঙ্গপত্তনমে রবিবার বিকেল ৩টে থেকে ৫টার মধ্য়ে আছড়ে পড়বে ওই সাইক্লোন। অভিমুখ হবে অন্ধ্র-ওড়িশা উপকূল।
Find out more: