লোকসভা ভোটের পর বিপর্যয়ের দায় নিয়েই কংগ্রেসের সভাপতির পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন রাহুল গান্ধী।তারপরই প্রশ্ন উঠতে থাকে যে তিনি যদি করতে পারেন তাহলে বাংলার কংগ্রেস নেতৃত্বেরও উচিত পদ ছাড়া।তারপরই ওমপ্রকাশ মিত্র, প্রদেশ কংগ্রেসের সহ সভাপতির পদ থেকে ইস্তফা দেন।
পদত্যাগপত্রে ওমপ্রকাসবাবু জানিয়েছেন যে তিনি লোকসভা ভোটের বিপর্যয়ের দায় স্বীকার করে পদত্যাগ করেছেন এমন নয়, ‘ভারাক্রান্ত মন’ নিয়ে তিনি পদত্যাগ করেছেন।তাঁর মতে লোকসভা ভোটে বিজেপির শক্তিশালী হয়ে ওঠার কারণ, সর্বভারতীয় সভাপতির সম্মতি স্বত্বেও কংগ্রেস বামেদের সঙ্গে সমঝোতা করতে পারেনি।কংগ্রেসের এখন উচিত কৌশল গ্রহণ করা।বাম তৃনমূল সবাইকে একসাথে নিয়ে চলা।যদিও সোমেনবাবুরা এই যুক্তি মমানতে নারাজ।তাঁদের মতে এখন সমঝোতার রাস্তায় হাঁটলে বিজেপি আরও বেশি ফায়দা লুটবে মেরুকরণের।
এই দিনই বিধান ভবনে কংগ্রেসের পতাকা হস্তান্তর হয় সোমেনবাবু ও কোলকাতার ৫৬ নম্বর ওয়ার্ডের তৃনমূল নেতা মহম্মদ নাসিম ও শাসক দলের বেশ কিছু কর্মীর মধ্যে।দেখা যাক এই রদবদল কোন রং আনতে পারে কিনা।