কৌশলগত সম্পর্ককে কিভাবে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যায় তা নিয়ে বৈঠকে বসলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর এবং মার্কিন উপবিদেশসচিব জন সালিভান।সূত্রের খবরানুজায়ী আলোচিত হয়েছে কাশ্মীরের ৩৭০ ধারা বিলোপ প্রসঙ্গের সাথে সাথে আজকের বৈঠকে সাউথ ব্লকের পক্ষ থেকে মার্কিন কর্তার কাছে কাশ্মীরে উন্নয়নের বার্তা বিশদে তুলে ধরেছেন। এখনও পর্যন্ত আমেরিকা কাশ্মীর সংক্রান্ত পদক্ষেপ নিয়ে কোনও পক্ষ নেয়নি। দক্ষিণ এশিয়ায় শান্তি, নিরাপত্তা এবং সুস্থিতি বজায় রাখার প্রশ্নে নয়াদিল্লির সঙ্গে সব রকম সহযোগিতার আশ্বাসও দেওয়া হয়েছে আমেরিকার পক্ষ থেকে। মোদী সরকারের কাশ্মীর নীতি নিয়ে সিদ্ধান্তের ফলে তাদের ভারত-নীতির যে কোনও রকম বদল হবে না, সে কথা স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে ওয়াশিংটন। 

বৈঠকের পর জয়সঙ্কর টুইট করেছেন যে  ‘‘দু’দেশের কৌশলগত সম্পর্ক যাতে একটি বিন্দুতে গিয়ে মেশে, তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে।’’বিদেশ মন্ত্রক জানিয়েছে ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে কী ভাবে আন্তর্জাতিক আইনের শাসন বলবৎ থাকতে পারে তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে সালিভান এবং জয়শঙ্করের মধ্যে। সূত্রের খবর, বিদেশমন্ত্রী মার্কিন কর্তাকে জানিয়েছেন যে কাশ্মীরের পরিস্থিতি অগ্নিগর্ভ করে তুলতে পাকিস্তান সক্রিয়। সেখানকার মানুষের দেশের বাকি অংশের মতো সুযোগসুবিধা দেওয়ার জন্য কেন্দ্র এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

কিন্তু এমন সিদ্ধান্তের পর পাকিস্তান সন্ত্রাসে মদত জোগাতে পারে বলে মত বিদেশ মন্ত্রকের।কাজেই তার মোকাবিলার জন্য ট্রাম্প প্রশাসনকে পাকিস্তানের ওপর চাপ বাড়াতে অনুরধ করেছে।

 

 

 

 


Find out more: