পশ্চিম বাংলায় প্রথম সরকার গড়ে জাতীয় কংগ্রেস। বিধান চন্দ্র রায়ের মত, বিখ্যাত সব মুখ্য মন্ত্রি ছিল। দল তখন ছিল তাবর। নকশাল দের নাশ করেছিল। কিন্তু আজকে কংগ্রেদসের গরীমা অনেকটাই ম্লান হয়ে গেছে। কেউ যেন এই দলটা করতেই চায় না। যারা পুরনো কর্মী ছিল , কয়েক জন এই দলটাকে সমর্থন করে। তারপর বাংলার কংগ্রেধ ভেঙে , তৃণমূল কংগ্রেস হওয়াতে আরো যেন কংগ্রেস টা নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে। কেন্দ্রে যখন কংগ্রেস ক্ষমতায় থাকে, তখনই একটু প্রদেশ কংগ্রেসের রমরমা। তারপর সব অতীত। যুবশক্তি কে তো প্রদেশ কংগ্রেসে দেখাই যায় না। বারবার প্রদেশ সভাপতি পরিবর্তন করতেই দেখা যায়।কংগ্রেস পার্টি অফিস গুলো এখন নিশ্চিহ্ন । কারন এদের দলের প্রতিবাদের কোন জোর নেই। অন্যায়ের বিরুদ্ধে, সোচ্চার হওয়ার মত শাহস এরা দেখায়না। শুধুমাত্র মুর্শিদাবাদ আর মালদহ জেলাকে নিয়েই এদের প্রদেশ কংগ্রেস। প্রদেশ কংগ্রেস বলতে এখন বাংলার যে কোন দলের জোট সঙ্গী। এদিকে জাতীয় কংগ্রেসের অবস্থা শচনীয় কারন কেন্দ্রিয় কমিটির সভাপতি কে থাকবে তাই নিয়ে সিদ্ধান্ত ঠিক করতে পারছেনা। কংগ্রেসের হয়ে অক্সিজেন যোগাবে কে ? একজন ভারী সভাপতি দরকার তবে প্রদেশ কংগ্রেস গুলির সংগঠন গুলি চাঙ্গা হবে। নিয়মিত বাংলার সভাপতি পরিবর্তন হয়ে যাচ্ছে। আবার ভোটের ফল খারাপ হলে শেঈ ডায় মাঠায় ণীয়ে, পদ ত্যাগ করছে । এই ভাবে দলের কর্মী সংখ্যা কমছে । কাড়োণ মনোবল ভেঙে জাচ্ছে।