কাটমানি, কিছু কাজ করে দিলেই, একটু কিছু দিতে হবে।মানে ঘুস। সে সরকারি প্রকল্পের কিছু পাওনা হোক বা নিজের কিছু গুরুত্ব পুর্ন কাজ । এখন পশ্চিমবঙ্গের আবর্তিত রাজনীতি তোলপার হচ্ছে। একটা গেল গেল রব পরে গেছে। বিগত সরকারের কর্মী রাও এই কাটমানি , নিয়েছে। কিন্ত চুপি সারে।মিলে মিশে, উপর তলা থেকে নীচু তলা পর্যন্ত। কেউ ভয়ে আওয়াজ তোলার মত শাহস ছিল না। এত সোশ্যাল মিডিয়ার রমরমাও ছিল না। কারন কারও বিরূদ্ধে , অভিযোগ করার জন্য , কারো কাছে গিয়ে , কোন সুবিধা হত না। কিন্ত রাজ্যের বর্তমান শাসক দলের কর্মীদের মধ্যে ভীষন গোষ্ঠী-দন্দ। যে নেতা হচ্ছে। সে কাটমানি খাচ্ছে।আর বাকিরা ক্ষোভে ফুসছে।সেই প্রশমিত ক্ষোভ । বিস্ফারিত হল , যখন , দুহাজার উনিশের লোকসভা নির্বাচনের, পশ্চিমবঙ্গের শাসক দলের খারাপ ফলের জন্য, একাংশ দায়ী করেছিল- এই কাটমানি কে। এই বিষয় টি উপলদ্ধি করে, মমতা ব্যানার্জী যখন কাটমানি নিয়ে কর্মী দের হোসিয়ার করে। এই সমস্ত কর্মীরা লেলিয়ে দেয় , গ্রামবাসী দের সেই সমস্ত কাটমানি খাওয়া কর্মীদের বিরূদ্ধে। বিরোধীরাও ঘোলা জলে মাছ ধরতে নেমে পরেছে। পশ্চিমবঙ্গের এই নেত্রীর মত আগে কেউ এমন শাহস পদক্ষেপ নেয়নি। এবারে সব নেতারা কাট  মানি খাওয়ার ফল ভুগবে । টাকা ফেরত দিতেই হবে ।


Find out more: