গত শনিবারেই পরলোক গমন করেছেন অরুণ জেটলি। তাঁর মৃত্যুতে সাময়িকভাবে দূরত্ব ঘুচিয়ে, দলমত নির্বিশেষে এক হয়ে শেষশ্রদ্ধা জানিয়েছেন। রবিবার নিগমবোধ ঘাটে তাই প্রাক্তন অর্থমন্ত্রীকে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে উপস্থিত হয়েছিলেন বহু মানুষ। ছিলেন বহু হেভিওয়েট নেতামন্ত্রীরাও।বহু মানুষের সমাগম হয়েছিল শেষযাত্রায়। আর এই সুবর্ণসুযোগেরঅপেক্ষাতেই ছিল চোর।আর এই ভিড়ের সুযোগকেই কাজে লেগিয়েছে চোর। সুযোগ বুঝে এই শ্মশানঘাটেই হাতসাফাই শুরু করে তাঁরা।বাবুল সুপ্রিয়ও রেহাই পাননি। মোট ১১টি মোবাইল চুরি হয় নিগম বোধ ঘাটে গত রবিবার অরুণ জেটলির শেষকৃত্য অনুষ্ঠানে।বাবুল সুপ্রিয়, পতঞ্জলির মুখপাত্র এস কে তিজরাওয়ালাও রয়েছেন মোবাইল খোয়ানো ব্যক্তিদের তালিকায়।

তিজরাওয়ালা ফোন হারিয়ে যাওয়ার লোকেশন শেয়ার করে টুইট করেছেন। তিনি টুইটারে লিখেছেন  ‘‘আমরা সবাই যখন অরুণ জেটলিকে শ্রদ্ধা জানাতে ব্যস্ত ছিলাম, যে ফোনে এই অনুষ্ঠানের ছবি তুলছিলাম সেটি চোরেরখপ্পড়ে পড়ে। দুর্ভাগ্যের বিষয় শ্মশানঘাটকেও ছাড়ছে না চোর।মানুষের অসহায়তার সুযোগ নিচ্ছে তারা’’।

পুলিশ জানিয়েছে এখনো পর্যন্ত তারা ৫ টি ফোন হারানোর অভিযোগ পেয়েছেন, যার মধ্যে বাবুল সুপ্রিয়র অভিযোগও আছে। এমন ঘটনা দিল্লিতে নতুন নয়। এর আগে বিজেপি সাংসদ হংসরাজ হংসের গানের অনুষ্ঠানেও এমন গণচুরির ঘটনা ঘটেছিল।

 

 

 


 

 

 


Find out more: