জাতীয় কংগ্রেসের মুখ । কংগ্রেস হল ১৫০ বছরের পুরানো পার্টি ।দেশের স্বাধীনতাতে এই দল টার অনেক অবদান আছে । জাতীয় কংগ্রেস এর ধারনা মানুষের কাছে যে , এই দল টা সভাপতিত্ব হল পরিবার তান্ত্রিক ব প্রধান মন্ত্রীর মূখ গুলিও হোল পরিবার তান্ত্রিক । কংগ্রেসের প্রাথমিক কালে মতিলাল নেহেরু গান্ধীজী কে অর্থ দিয়ে সাহায্য করত , দলীয় আন্দোলন গুলি করার জন্য । গান্ধীজীর পরিবারে আর কেউ রাজনীতি করেনি । শুধু নাতি গোপাল কৃষ্ণ গান্ধী পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল হয়েছে । জওহর লাল নেহেরুর অবদান কংগ্রেসের জন্য কম নয় । ষোল বার জেল খেটেছেন । এমনকি তার স্ত্রী অসুস্থ থাকা কালীন থিক করে দেখতে যেতে পারেনি । নেহেরু কন্যা ইন্দিরা গান্ধী ছিল কংগ্রেসের সভাপতি । তিনি সর্বকালের শ্রেষ্ঠ প্রধান মন্ত্রী । ভারতবর্ষের সুবিশাল সময়ে রাজত্ব করেছেন তিনি । ইন্দিরা গান্ধীর পর রাজীব গান্ধি ছাড়া আর কোন মুখ ছিল না । রাজীব গান্ধী মারা যাওয়ার সময়ও ভোটে জীতে ছিলেন । সেই সময় নিরুপায় হয়ে , পি ভি নর সীমা রাও । তারপর সনিয়া গান্ধী কে মুখ করা হয় । ক্ষুরধাঁর বুদ্ধি সম্পন্ন ছিলেন । এক সময় সীতারাম কেশরী কে কেউ মানতে চায় নি । অর্জুন সিং আর শরদ পাওয়ার পার্টি থেকে বেরিয়ে গেছিলেন । তারপর রাহুল গান্ধী কে সভাপতি করা হলে , আজকে কংগ্রেস ধরাশায়ী । রাহুল আর সভাপতি থাকতে চাইছে না । তাহলে বর্তমান সভাপতি কে হবে ? সুশীল সিন্ধে , ঘোরা এরা দলের মুখ হলে হাস্যকর হবে । কারন এদ্র বয়স হয়েছে । যুব প্রজন্মের মধ্যে থেকে যদি শচিন পাইলট হয় । বিজেপির নেত্রিত্ব মদির সাথে টক্কর নেওয়ার মত এরকম ফ্রেশ ফেস এর দরকার । প্রিয়াঙ্কা কে আবার সনিয়ার পছন্দ নয় । সুব্রম্ভনিয়ম বলেছেন , কংগ্রেসের মত বিরোধী দলের প্রয়োজন আছে । ভাল বিরোধী মুখের প্রয়োজন আছে । নাহলে ভারতবর্ষে ফ্যাসিজম এর জন্ম হবে । কন প্রতিবাদ করা যাবে না শাসকের বিরুদ্ধে ।

Find out more: