বর্তমানে মোবাইল ইয়াং জেনারেশনের কাছে এক অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। আর এই‌ মোবাইল ফোন ক্লাসে নিষেধাজ্ঞা জারি করে কতৃপক্ষ। কিন্তু নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও লুকিয়ে ক্লাসে নিয়ে এসেছিল একদল পড়ুয়া।তার পর যা হল তাতে সকলেই অবাক।
তবে এখন স্কুল কলেজে মোবাইল নিয়ে যায় না এ রকম ছাত্র-ছাত্রীদের সংখ্যা হাতে গোনা। তবে এমন অনেক কলেজও আছে, যারা কলেজ চত্বরে ছাত্র-ছাত্রীদের মোবাইল ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা জারি করে। যেমন সম্প্রতি করেছেন কর্নাটকের সিরসি এলাকার একটি বেসরকারি কলেজের অধ্যক্ষ।
এমইএস চৈতন্য পিইউ কলেজের অধ্যক্ষ আরএম ভট্ট ছাত্র-ছাত্রীদের স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছিলেন মোবাইল নিয়ে কলেজে আসা যাবে না। তাঁর এই পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছিলেন ছাত্র-ছাত্রীদের অভিভাবক ও সাধারণ মানুষও
 কিন্তু তা সত্ত্বেও কিছু পড়ুয়া লুকিয়ে মোবাইল নিয়ে আসছিলেন ক্লাসে। আর তা ধরতে ওই কলেজের অধ্যক্ষ যে পদক্ষেপ করেছেন তার ভিডিয়ো ছড়িয়ে পড়েছে সোশ্যাল মিডিয়ার বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে। তার পরই বিষয়টি নিয়ে শুরু হয়েছে আলোচনা।
 বৃহস্পতিবার অধ্যক্ষ  কলেজের প্রথম ও দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রদের নিয়ে অডিটোরিয়ামে ক্লাসের আয়োজন করেন। সেখানে ছাত্র-ছাত্রীদের কাছ থেকে তল্লাশি করে উদ্ধার হয় ১৭টি মোবাইল ফোন। নিষেধ সত্ত্বেও মোবাইল আনায় ছাত্র-ছাত্রীদের ‘সবক’ শেখানোর সিদ্ধান্ত নেন ওই অধ্যক্ষ। সে জন্য অডিটোরিয়ামে ছাত্র-ছাত্রীদের সামনেই হাতুড়ি দিয়ে ভাঙতে শুরু করেন মোবাইল। সেই ঘটনার ভিডিয়ো নিয়েই এখন আলোচনা চলছে নেটদুনিয়া।


Find out more: