১) সকাল ৮টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত ২০ মিনিট অন্তর চলবে ট্রেন। সারা দিনে মোট ৪৮টি ট্রেন চালানো হবে।
২) ফুলবাগান স্টেশন পর্যন্ত পরিষেবা সম্প্রসারণের ফলে নতুন মেট্রোপথের দৈর্ঘ্য হবে সাড়ে ছয় কিলোমিটারের কাছাকাছি।
৩) সুভাষ সরোবরের নীচ দিয়ে তৈরি হওয়া সুড়ঙ্গপথে যুক্ত ফুলবাগান স্টেশন শিয়ালদহের সব চেয়ে কাছের স্টেশন। তাই ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রোয় এ বার যাত্রী-সংখ্যা অনেকটাই বাড়বে বলে মনে করছেন মেট্রোকর্তারা।
৪) নয়া মেট্রোয় মাত্র ১৬ মিনিটে সেক্টর ৫ থেকে ফুলবাগান পৌঁছনো যাবে।
৫) ভূগর্ভস্থ ফুলবাগান স্টেশনে তিনটি প্রবেশপথ রয়েছে। আধুনিক ওই স্টেশনে লিফট, এসক্যালেটর, শৌচালয় ছাড়াও প্ল্যাটফর্মের স্ক্রিনডোর এবং স্মার্ট কার্ড রিচার্জ করার স্বয়ংক্রিয় যন্ত্র রয়েছে।
এ দিন রেলমন্ত্রী পীযূষ গয়াল বলেন, ‘‘এই প্রকল্পে নানা কারণে অনেক দেরি হওয়ায় খরচ বেড়ে গিয়েছে। ২০১৫ সাল পর্যন্ত কাজের বিশেষ অগ্রগতি হয়নি। প্রধানমন্ত্রী নিজে তৎপর হয়ে নজরদারি চালানোয় কাজ দ্রত এগিয়েছে। দুর্গাপুজোর আগে এই মেট্রো প্রকল্প কলকাতাবাসীর জন্য খুলে দিতে পেরে ভাল লাগছে।’’ কেন্দ্রের বন ও পরিবেশ দফতরের প্রতিমন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয় বলেন, ‘‘করোনার মতো কঠিন পরিস্থিতির মোকাবিলা করে উন্নত প্রযুক্তির এই স্টেশন যাত্রীদের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে।’’ কেন্দ্রের নারী ও শিশুকল্যাণ দফতরের প্রতিমন্ত্রী দেবশ্রী চৌধুরীর কথায়, ‘‘নতুন মেট্রো কলকাতায় যাতায়াতের ক্ষেত্রে বিশেষ সহায়ক হবে।’’