ফসলের ন্যূনতম সহায়ক মূল্যের আশ্বাস এবং বিতর্কিত ৩টি কৃষি আইনের প্রত্যাহারের দাবি নিয়ে এই মুহূর্তে কৃষক আন্দোলনে উত্তপ্ত দিল্লি-সহ উত্তর ভারতের একাংশ। সমঝোতায় আসতে ৩০ ডিসেম্বর ষষ্ঠ দফায় কৃষকদের বৈঠকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে কেন্দ্র। তার মধ্যেই সোমবার ভিডিয়ো কনফারেন্সের মাধ্যমে কিসান রেলে প্রকল্পের ১০০তম কিসান ট্রেনটির উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) দাবি করলেন, বাংলায় ফল-সবজি উৎপাদনে ঘাটতি নেই। কিন্তু তা বাজারজাত করায় সমস্যা থেকে গিয়েছে। সেই সমস্যাই দূর করতে চলেছে কিসান রেল। এতে বাড়বে কৃষকদের আয়। 

ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এই ট্রেন ছাড়ার সবুজ সঙ্কেত দেওয়ার পর মোদীর যুক্তি, ‘‘রেলপথে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ফসল পৌঁছে দেওয়ার জন্যই এমন সিদ্ধান্ত।’’ এই রেলের চাকা গড়াতে না গড়াতেই শুরু রাজনৈতিক তরজা। প্রশ্ন উঠছে, রাজধানীর উপকণ্ঠে কৃষক আন্দোলন যখন ৩৩ দিন পার করেছে, সেই পরিস্থিতি সামাল না দিয়ে বাংলাকে হঠাৎ কিসান রেলের আওতায় আনার প্রয়োজন হল কেন? 

Find out more: