গত বিধানসভা ভোটের আগে সৌমেনকে কমিশন নিয়ে এলেও, ভোটের ফল বেরনো মাত্র রাজীবকে ফের কমিশনার পদে নিয়ে এসেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কারণ, রাজীবকে কমিশনের সরিয়ে দেওয়াটা ভাল ভাবে নেননি তিনি। রাজীব-সহ কয়েক জন ঘনিষ্ট অফিসারকে বদলি করে দেওয়ায় নির্বাচন কমিশনের উপরে তোপও দেগেছিলেন তিনি। ভোট পর্ব মিটতেই তাই আর দেরি করেননি মমতা। ২৭ মে দ্বিতীয় বার মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিয়েছিলেন তিনি। তার আগে ২১ মে সৌমেনকে সরিয়ে লালবাজারের মাথায় ফিরিয়ে এনেছিলেন রাজীবকে। সৌমেন মিত্রকে পাঠানো হয় এডিজি (প্রশিক্ষণ) পদে। গত বিধানসভা ভোটের আগে সৌমেনকে কমিশন নিয়ে এলেও, ভোটের ফল বেরনো মাত্র রাজীবকে ফের কমিশনার পদে নিয়ে এসেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কারণ, রাজীবকে কমিশনের সরিয়ে দেওয়াটা ভাল ভাবে নেননি তিনি। রাজীব-সহ কয়েক জন ঘনিষ্ট অফিসারকে বদলি করে দেওয়ায় নির্বাচন কমিশনের উপরে তোপও দেগেছিলেন তিনি। ভোট পর্ব মিটতেই তাই আর দেরি করেননি মমতা। ২৭ মে দ্বিতীয় বার মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিয়েছিলেন তিনি। তার আগে ২১ মে সৌমেনকে সরিয়ে লালবাজারের মাথায় ফিরিয়ে এনেছিলেন রাজীবকে। সৌমেন মিত্রকে পাঠানো হয় এডিজি (প্রশিক্ষণ) পদে।
গত বিধানসভা ভোটের আগে সৌমেনকে কমিশন নিয়ে এলেও, ভোটের ফল বেরনো মাত্র রাজীবকে ফের কমিশনার পদে নিয়ে এসেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কারণ, রাজীবকে কমিশনের সরিয়ে দেওয়াটা ভাল ভাবে নেননি তিনি। রাজীব-সহ কয়েক জন ঘনিষ্ট অফিসারকে বদলি করে দেওয়ায় নির্বাচন কমিশনের উপরে তোপও দেগেছিলেন তিনি। ভোট পর্ব মিটতেই তাই আর দেরি করেননি মমতা। ২৭ মে দ্বিতীয় বার মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিয়েছিলেন তিনি। তার আগে ২১ মে সৌমেনকে সরিয়ে লালবাজারের মাথায় ফিরিয়ে এনেছিলেন রাজীবকে। সৌমেন মিত্রকে পাঠানো হয় এডিজি (প্রশিক্ষণ) পদে। গত বিধানসভা ভোটের আগে সৌমেনকে কমিশন নিয়ে এলেও, ভোটের ফল বেরনো মাত্র রাজীবকে ফের কমিশনার পদে নিয়ে এসেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কারণ, রাজীবকে কমিশনের সরিয়ে দেওয়াটা ভাল ভাবে নেননি তিনি। রাজীব-সহ কয়েক জন ঘনিষ্ট অফিসারকে বদলি করে দেওয়ায় নির্বাচন কমিশনের উপরে তোপও দেগেছিলেন তিনি। ভোট পর্ব মিটতেই তাই আর দেরি করেননি মমতা। ২৭ মে দ্বিতীয় বার মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিয়েছিলেন তিনি। তার আগে ২১ মে সৌমেনকে সরিয়ে লালবাজারের মাথায় ফিরিয়ে এনেছিলেন রাজীবকে। সৌমেন মিত্রকে পাঠানো হয় এডিজি (প্রশিক্ষণ) পদে।