আগামী ১০ মে থেকে ১৪ দিনের জন্য কর্নাটকে পূর্ণ লকডাউন জারি থাকবে। এর আগে শুক্রবার দুপুরেই রাজ্যবাসীকে পূর্ণ লকডাউনের ব্যাপারে সতর্ক করেছিলেন ইয়েদুরাপ্পা। রাজ্যবাসী প্রশাসনের জারি করা সতর্কতাবিধি মানছে না জানিয়ে ইয়েদুরাপ্পা বলেছিলেন, ‘‘মানুষ যদি সরকারের সঙ্গে সহযোগিতা না করেন তবে রাজ্যে সম্পূর্ণ লকডাউন ঘোষণা করতে বাধ্য হবেন তিনি।’’ তার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই লকডাউনের ঘোষণা করলেন কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী। করোনা পরিস্থিতিতে গত ২৭ এপ্রিল থেকে ১২ মে পর্যন্ত কর্নাটকে দু’সপ্তাহব্যাপী জনতা কার্ফু ঘোষণা করেছিল ইয়েদুরাপ্পার সরকার।

অন্যদিকে, করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে নাজেহাল গোটা দেশে। অক্সিজেনের অভাব, ভ্যাকসিনের প্রবল সঙ্কট। হাসপাতালে জায়গা নেই। লকডাউন করে, মানুষকে বুঝিয়ে বাইরে বের হওয়া আটকে সংক্রমণ কমানোর চেষ্টা করছে সরকার। করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে নাজেহাল গোটা দেশে। অক্সিজেনের অভাব, ভ্যাকসিনের প্রবল সঙ্কট। হাসপাতালে জায়গা নেই। লকডাউন করে, মানুষকে বুঝিয়ে বাইরে বের হওয়া আটকে সংক্রমণ কমানোর চেষ্টা করছে সরকার। করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে নাজেহাল গোটা দেশে। অক্সিজেনের অভাব, ভ্যাকসিনের প্রবল সঙ্কট। হাসপাতালে জায়গা নেই। লকডাউন করে, মানুষকে বুঝিয়ে বাইরে বের হওয়া আটকে সংক্রমণ কমানোর চেষ্টা করছে সরকার। এরকম এক পরিস্থিতিতে করোনা সংক্রমণ থেকে বাঁচতে ১৫ দফার একটি আচরণবিধি প্রকাশ করল কেন্দ্র। শুক্রবার একটি নির্দেশিকা প্রকাশ করেছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রক(Health Ministry)। সেখানে করোনা মোকাবিলায় ১৫টি আচরণবিধি মেনে চলতে বলা হয়েছে। কেন্দ্রে মনে করছে এতে সংক্রমণ থেকে কিছুটা হলেও বাঁচবেন সাধারণ মানুষ। পাশাপাশি স্বাস্থ্য ব্যবস্থার উপরেও চাপ কমবে।

Find out more: