এ বিষয়ে বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ কামাল হোসেন জানিয়েছেন, 'যারা স্কুলে যায়, বই-খাতা নিয়ে যাদের সারাক্ষণ থাকতে হয় তাদের কাছে পরীক্ষা ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। করোনার কারণে স্কুলে না গিয়ে বাড়িতে বসে থাকার জন্য বেশিরভাগ ছাত্র-ছাত্রী হতাশায় আছে। তারা জানেই না পরের ক্লাসে কীভাবে ওঠা সম্ভব। যা সত্যি তাদের কাছে হতাশার কারণ। আমার মতে পরীক্ষা নেওয়া হোক। সেটা সম্ভব হলে যে যার নিজের স্কুলে পরীক্ষা দিক। অনুমতি মিললে, স্কুল কর্তৃপক্ষ সমস্ত রকম কোভিডবিধি মেনে পরীক্ষার ব্যবস্থা করতে পারে অথবা ছাত্র-ছাত্রীরা নিজেদের বাড়িতে বসে পরীক্ষা দিক। তবে পরীক্ষা হোক এটাই আমার কাছে সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।'
এ বিষয়ে বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ কামাল হোসেন জানিয়েছেন, 'যারা স্কুলে যায়, বই-খাতা নিয়ে যাদের সারাক্ষণ থাকতে হয় তাদের কাছে পরীক্ষা ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। করোনার কারণে স্কুলে না গিয়ে বাড়িতে বসে থাকার জন্য বেশিরভাগ ছাত্র-ছাত্রী হতাশায় আছে। তারা জানেই না পরের ক্লাসে কীভাবে ওঠা সম্ভব। যা সত্যি তাদের কাছে হতাশার কারণ। আমার মতে পরীক্ষা নেওয়া হোক। সেটা সম্ভব হলে যে যার নিজের স্কুলে পরীক্ষা দিক। অনুমতি মিললে, স্কুল কর্তৃপক্ষ সমস্ত রকম কোভিডবিধি মেনে পরীক্ষার ব্যবস্থা করতে পারে অথবা ছাত্র-ছাত্রীরা নিজেদের বাড়িতে বসে পরীক্ষা দিক। তবে পরীক্ষা হোক এটাই আমার কাছে সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।'