শনিবার সন্ধ্যায় রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতরের প্রকাশিত বুলেটিন অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় ৭৬২ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছে। তার মধ্যে শুধুমাত্র কলকাতায় নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ১৩৭ জন। এ ছাড়া, উত্তর ২৪ পরগনায় ১২৭ জনের মধ্যে সংক্রমণ ছড়িয়েছে। নদিয়ায় দৈনিক সংক্রমণ বেড়ে ৬৫ জন আক্রান্তের সন্ধান পাওয়া গিয়েছে। হাওড়ায় ৫১, দক্ষিণ ২৪ পরগনায় ৪৮ এবং হুগলিতে আক্রান্ত ৪৪ জন। এ ছাড়া, দার্জিলিং এবং পশ্চিম মেদিনীপুরে ৩৯ জন করে সংক্রমিত হয়েছেন। পাশাপাশি, রাজ্যের প্রায় প্রতিটি জেলায় কমবেশি আক্রান্তের সন্ধান পাওয়া গিয়েছে। এখনও পর্যন্ত রাজ্যে ১৫ লক্ষ ৬৫ হাজার ৬৪৫ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। তবে এই মুহূর্তে সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৭ হাজার ৬৭৪।

অন্যদিকে, করোনা সংক্রমণ থেমে গেলেও রেহাই নেই। আগামীতে এর একটি প্রভাব থেকে যেতে পারে জনমানসে। এমনই আতঙ্কের কথা জানালেন রাজ্য শিশু সুরক্ষা কমিশনের চেয়ার পার্সন অনন্যা চক্রবর্তী। তাঁর দাবি করোনার ফলে রাজ্যে বাড়তে পারে শিশু শ্রমিক, ড্রপ আউট, বাল্য বিবাহ ও পাচারের মতো বিষয়গুলি। শনিবার জলপাইগুড়ি জেলা শাসকের দফতরে এক সেমিনারে বক্তব্য রাখছিলেন অনন্যা চক্রবর্তী। ওই সেমিনারের শেষে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে অনন্যা বলেন- করোনা পরবর্তী পরিস্থিতিতে বিভিন্ন সরকারি দফতরের পরিসংখ্যাংন ও সার্ভে অনুযায়ী দেখা যাচ্ছে রাজ্যে শিশু শ্রমিকের সংখ্যা বাড়ছে। একইসঙ্গে বাড়ছে শিশুদের অসুস্থতা, শিশু পাচার, ড্রপ আউট ও বাল্য বিবাহের মতো বিষয়গুলি। সেদিকে তীক্ষ্ন নজর রেখে চলেছে কমিশন। মিনারের শেষে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে অনন্যা বলেন- করোনা পরবর্তী পরিস্থিতিতে বিভিন্ন সরকারি দফতরের পরিসংখ্যাংন ও সার্ভে অনুযায়ী দেখা যাচ্ছে রাজ্যে শিশু শ্রমিকের সংখ্যা বাড়ছে। একইসঙ্গে বাড়ছে শিশুদের অসুস্থতা, শিশু পাচার, ড্রপ আউট ও বাল্য বিবাহের মতো বিষয়গুলি। সেদিকে তীক্ষ্ন নজর রেখে চলেছে কমিশন। তবে বাস্তব পরিস্থিতি বোঝা যাবে স্কুল খুললে।

Find out more: