আবগারি দফতর সূত্রে খবর, চলতি আর্থিক বছরের শেষে লক্ষ্যমাত্রার থেকে অনেকটাই বেশি আয় হবে। তবে এ বারের আয় বৃদ্ধি ২০১৭-১৮ অর্থবর্ষের রেকর্ড ছুঁতে পারবে না। সে বার লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৫৭৮১.৩৮ কোটি টাকা। পরে তা কমিয়ে ৪,৭৮৮ কোটি করা হয়েছিল। কিন্তু সেই অর্থবর্ষের শেষে দেখা যায় প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে আয়। ওই বছরে আবগারি দফতরের মোট আয় ছিল ৯৩৪০.০৫ কোটি টাকা। আবগারি দফতরের কর্তাদের দাবি, গত পাঁচ বছর ধরেই আবগারি দফতরের উপরে রাজ্যের আর্থিক ব্যবস্থার ভরসা বেড়েছে। কারণ, আয় বাড়ছে।
২০১৫-১৬ অর্থবর্ষেও বছরের শুরুতে ঠিক করা লক্ষ্যমাত্রা ছুঁতে পারেনি দফতর। কিন্তু পরিস্থিতি বদলে যায় ২০১৭ সাল থেকে। সেই বছরের জানুয়ারি মাস থেকেই রাজ্যে দেশি ও বিলিতি মদের মূল ডিস্ট্রিবিউটার হিসেবে কাজ শুরু করে ওয়েস্ট বেঙ্গল স্টেট বেভারেজেস কর্পোরেশন (বেভকো)। আর তখন থেকেই আবগারি দফতরে আয় লাফিয়ে লাফিয়ে বেড়েছে। প্রথম বছর ২০১৭-১৮ অর্থবর্ষে দফতরের রাজস্ব আয় হয় ৯৩৪০.০৫ কোটি টাকা। এর পরের বছর ২০১৮-১৯ অর্থবর্ষে সেটাই বেড়ে হয় ১০,৫৯০.৭২ কোটি টাকা। সে বার লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১০,৫০৩.৪১ কোটি টাকা।
অন্যদিকে, জানা গিয়েছে, বালির আনন্দনগর লোকনাথ মন্দির এলাকার বাসিন্দা কর্মকার পরিবারের দুই বউ, অনন্যা কর্মকার (বড় বউ) ও রিয়া কর্মকার (ছোট বউ) বাড়ির একমাত্র খুদে সদস্য আয়ুষ কর্মকারকে নিয়ে মার্কেটিং করতে যাওয়ার উদ্দেশে বুধবার, ১৫ ডিসেম্বর বাড়ি থেকে বের হন। বালি থেকে শ্রীরামপুরে মার্কেটিং করতে আসার জন্য বেরিয়েছিলেন তাঁরা। কিন্তু তারপর দুপুর ৩টে থেকেই তাঁদের সঙ্গে ফোনে পরিবারের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। ফোন করলেই মোবাইলটি সুইচড অফ বলতে থাকে। সন্ধ্যা গড়িয়ে রাত হয়ে গেলেও, আর কেউ বাড়ি ফেরেননি।
Find out more: