প্রাথমিক ভাবে জানা গিয়েছে, আগুনে ঝলসে মারা গিয়েছেন তিন জন। এ ছাড়া ৫০ জনেরও বেশি কর্মী জখম হয়েছেন। তাঁদের দ্রুত উদ্ধার করে হলদিয়া তেল শোধনাগারের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এঁদের মধ্যে কয়েক জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তবে কী কারণে এই আগুন তা নিয়ে সংস্থার তরফে কিছু জানানো হয়নি। জখমদের মধ্যে অনেকেই ঠিকা শ্রমিক বলে জানা গিয়েছে। দুর্ঘটনার খবর পেয়ে উৎকণ্ঠায় জখম শ্রমিকদের পরিবারের সদস্যরা। ভিড়ে ঠাসা হাসপাতাল চত্বর। শ্রমিকদের তরফে জানা গিয়েছে, মঙ্গলবারই কারখানার ভিতরে মক ড্রিল চলছিল। সেই মক ড্রিল শেষ হয়ে যাওয়ার পরে ওই টাওয়ারে আগুন লাগে। এঁদের মধ্যে কয়েক জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তবে কী কারণে এই আগুন তা নিয়ে সংস্থার তরফে কিছু জানানো হয়নি। জখমদের মধ্যে অনেকেই ঠিকা শ্রমিক বলে জানা গিয়েছে। দুর্ঘটনার খবর পেয়ে উৎকণ্ঠায় জখম শ্রমিকদের পরিবারের সদস্যরা। ভিড়ে ঠাসা হাসপাতাল চত্বর। শ্রমিকদের তরফে জানা গিয়েছে, মঙ্গলবারই কারখানার ভিতরে মক ড্রিল চলছিল। সেই মক ড্রিল শেষ হয়ে যাওয়ার পরে ওই টাওয়ারে আগুন লাগে।
প্রাথমিক ভাবে জানা গিয়েছে, আগুনে ঝলসে মারা গিয়েছেন তিন জন। এ ছাড়া ৫০ জনেরও বেশি কর্মী জখম হয়েছেন। তাঁদের দ্রুত উদ্ধার করে হলদিয়া তেল শোধনাগারের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এঁদের মধ্যে কয়েক জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তবে কী কারণে এই আগুন তা নিয়ে সংস্থার তরফে কিছু জানানো হয়নি। জখমদের মধ্যে অনেকেই ঠিকা শ্রমিক বলে জানা গিয়েছে। দুর্ঘটনার খবর পেয়ে উৎকণ্ঠায় জখম শ্রমিকদের পরিবারের সদস্যরা। ভিড়ে ঠাসা হাসপাতাল চত্বর। শ্রমিকদের তরফে জানা গিয়েছে, মঙ্গলবারই কারখানার ভিতরে মক ড্রিল চলছিল। সেই মক ড্রিল শেষ হয়ে যাওয়ার পরে ওই টাওয়ারে আগুন লাগে। এঁদের মধ্যে কয়েক জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তবে কী কারণে এই আগুন তা নিয়ে সংস্থার তরফে কিছু জানানো হয়নি। জখমদের মধ্যে অনেকেই ঠিকা শ্রমিক বলে জানা গিয়েছে। দুর্ঘটনার খবর পেয়ে উৎকণ্ঠায় জখম শ্রমিকদের পরিবারের সদস্যরা। ভিড়ে ঠাসা হাসপাতাল চত্বর। শ্রমিকদের তরফে জানা গিয়েছে, মঙ্গলবারই কারখানার ভিতরে মক ড্রিল চলছিল। সেই মক ড্রিল শেষ হয়ে যাওয়ার পরে ওই টাওয়ারে আগুন লাগে।