বৃহস্পতিবারও সংক্রমণে প্রায় রেকর্ড গড়েছে এই দুই দেশ। এই প্রেক্ষাপটে ভারতকে আগাম সতর্ক করল স্বাস্থ্যমন্ত্রক। বুধবার কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্য একটি উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকও ডাকেন। সেই বৈঠকে শক্তহাতে করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের দিকে জোর দিয়েছেন তিনি। বলা হয়েছে, কোনও এলাকায় কোভিড বাড়লেই আগেভাগে অ্যালার্ট জারি করতে হবে, সংক্রমণ কীভাবে হচ্ছে সেদিকে করা নজর রাখতে হবে, খুব দ্রুত জিনোম সিকোয়েন্সিং করতে হবে। সেই বৈঠকে ছিলেন স্বাস্থ্যসচিব, ডিপার্টমেন্ট অফ বায়োটেকনোলজির সচিব, ড্রাগ কন্ট্রোলার জেনারেল অফ ইন্ডিয়া। মঙ্গলবার একদিনে চিনে আক্রান্ত হয়েছে প্রায় ৬ হাজার। অতিমারির মধ্যে এই আক্রান্তের সংখ্যা সর্বোচ্চ। বেজিং এবং শেনজেন শহরে দফায় দফায় লকডাউনও জারি হয়েছে।

অন্যদিকে, বুধবার রাতে গুলাম নবি আজাদের বাড়িতে বৈঠকের পরে কংগ্রেসের বিক্ষুব্ধ নেতারা বিবৃতি দিয়ে হাইকমান্ড সংস্কৃতি বিসর্জন দেওয়ার দাবি তুলে বলেছিলেন, সব স্তরে দলের মধ্যে সকলের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। কংগ্রেসকে সমমনস্ক দলগুলির সঙ্গে আলোচনা শুরু করতে হবে। যাতে ২০২৪-এ বিশ্বাসযোগ্য বিকল্প মঞ্চ তৈরি করা যায়। এই দাবির ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ফের কংগ্রেসের বিক্ষুব্ধ নেতাদের গোষ্ঠীর কয়েক জন সেই গুলাম নবির বাড়িতেই বৈঠকে বসেছেন। অন্য দিকে গান্ধী পরিবারের তরফে বিক্ষুব্ধ নেতাদের অন্যতম ভূপেন্দ্র হুডাকে জি-২৩ থেকে বার করে আনার চেষ্টা শুরু হয়েছে। আজ রাহুল গান্ধী ভূপেন্দ্রের সঙ্গে দীর্ঘ বৈঠক করেছেন। হুডা তার পরেই গুলাম নবির বাড়িতে যান। সন্ধ্যার বৈঠকেও তিনি হাজির ছিলেন।

Find out more: