কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের বুলেটিন অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্তের সংখ্যা দু’হাজার ৯২৭। এর মধ্যে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৬৪৩ জন। মঙ্গলবার আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ২,৪৮৩। দৈনিক সংক্রমণের হার আগের চেয়ে সামান্য বেড়ে ০.৫৮ শতাংশে এসে দাঁড়িয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু হয়েছে ৩২ জনের। পর পর পাঁচ দিন দিল্লিতে দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা হাজার জনের উপরেই রয়েছে। তথ্য অনুযায়ী, সারা দেশে দৈনিক সংক্রমণের শীর্ষে এখন দিল্লি (১,২০৪)। এর পরে রয়েছে হরিয়ানা (৫১৭), কেরল (২৫৫), উত্তরপ্রদেশ (২০১)। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের একাংশের ধারণা, জুলাই-অগস্ট মাসের দিকে ফের সংক্রমণের রেখচিত্র ঊর্ধ্বমুখী হতে পারে পশ্চিমবঙ্গে। তাই টিকাকরণের দিকে বিশেষ জোর দিতে বলছেন তাঁরা।
অন্যদিকে, করোনার চতুর্থ ঢেউয়ের আশঙ্কায় ত্রস্ত ভারত-সহ গোটা বিশ্ব। এই পরিস্থিতিতে আশঙ্কার কথা শোনালেন কর্ণাটকের স্বাস্থ্যমন্ত্রী কে সুধাকর (Karnataka Health Minister K. Sudhakar)। তিনি জানালেন, কর্ণাটকে জুন মাসে শীর্ষে পৌঁছবে করোনার চতুর্থ ঢেউ (Covid-19 4th Wave)। মোটামুটি সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তা বজায় থাকবে। আইআইটি কানপুরের একটি রিপোর্টকে হাতিয়ার করে এই আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন তিনি। স্বাস্থ্যমন্ত্রীর দাবি, গত তিনটি ঢেউ সম্পর্কে যে তথ্য প্রকাশ করেছিল আইআইটি কানপুর তার বৈজ্ঞানিক ভিত্তি ছিল। ফলে সেই তথ্য হুবহু মিলে গিয়েছে। এবারও তেমনটাই হবে বলে মনে করছেন তিনি। কে সুধাকর (Karnataka Health Minister K. Sudhakar) বলেন, "কোভিডকে নিয়েই আমাদের বাঁচতে হবে। টিকাকরণ এবং মাস্ক পরার মতো নিয়মগুলো নামলেই এটা সম্ভব হবে।"
Find out more: