* লালকেল্লা থেকে ফের পরিবারতন্ত্রকে কটাক্ষ প্রধানমন্ত্রীর। বললেন, ‘ভাই-ভাতিজাতন্ত্র দেশের ক্ষতি করছে। দুর্নীতিকে ঘৃণা করলে তবেই দেশের উন্নয়ন সম্ভব।’
* খুব শীঘ্রই দেশে ৫জি পরিষেবা চালু হবে। লালকেল্লা থেকে ঘোষণা প্রধানমন্ত্রীর।
* দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে নয়া স্লোগান প্রধানমন্ত্রীর। লাল বাহাদুর শাস্ত্রী এবং অটলবিহারী বাজপেয়ীর স্লোগান মিশিয়ে তৈরি করলেন, ‘জয় জওয়ান, জয় কিষান, জয় বিজ্ঞান, জয় অনুসন্ধান’। জোর দিলেন প্রতিযোগিতামূলক যুক্তরাষ্ট্রীয় পরিকাঠামোয়।
* দিনে-দিনে ভারত উৎপাদন ক্ষেত্রে পরিণত হচ্ছে। কমছে আমদানি। বলছেন প্রধানমন্ত্রী।
* এই প্রথমবার দেশে নির্মিত কামানে গান স্যালুট লালকেল্লায়। প্রধানমন্ত্রীর ভাষণে উঠে এল সেই কথাও।
* লালকেল্লা থেকে আত্মনির্ভর ভারতে জোর মোদির।
* মহিলা-পুরুষ সমানাধিক না পেলে অগ্রগতি সম্ভব নয়। একতা সম্ভব নয়। নারীকে অপমান করব না, এই সংকল্প নিতে হবে।
* কোভিডকালে ভারত দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে।
* বিকশিত ভারতের সংকল্প নিয়ে চলতে হবে। বলছেন প্রধানমন্ত্রী।
* আগামী ২৫ বছরের জন্য পঞ্চ সংকল্প প্রধানমন্ত্রীর। এক, বিকশিত ভারত। দুই, দাসত্ব থেকে মুক্তি। তিন. উত্তরাধিকার নিয়ে গর্ব। চতুর্থ, ঐক্য। পঞ্চম, নাগরিক কর্তব্য।
* আগামী ২৫ বছর দেশের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। এই সময়ের মধ্যে স্বাধীনতা সংগ্রামীদের স্বপ্নপূরণ করতে হবে। বলছেন মোদি।
* সারা বিশ্ব এখন ভারতের উপর বিশ্বাস করছে। রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বিশ্বের দরবারের ভারতকে নয়া সম্মান দিয়েছে। দেশবাসী রাজনৈতিক স্থিরতার গুরুত্ব বুঝেছে।
* প্রধানমন্ত্রী ভাষণে উঠে এল সিধো-কানহু, বীরসা মুণ্ডাদের কথা। বললেন. “স্বাধীনতার লড়াইয়ে আদিবাসী সমাজের অবদান ভোলা যায় না।”
* স্বাধীনতা আন্দোলনে অবদানের জন্য মহাত্মা গান্ধী, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু, বি আর আম্বেদকরের সঙ্গে বীর সাভারকরকে এক আসনে বসালেন প্রধানমন্ত্রী।