তাঁর বয়স ৭২ বছর। কেরালার (Kerala) মুখ্যসচিব (Chief Secretary) ছিলেন একসময়। ভারত সরকারের (Govt of India) সচিব পর্যায়ে কাজ করেছেন। তাঁর ধারণা থেকে সারা দেশে প্রধানমন্ত্রীর দফতর সবার জন্য পাকা বাড়ি প্রকল্প রূপায়ণ করেছেন। একাধিক জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কার তাঁর ঝুলিতে। বই লিখেছেন ইংরেজি, হিন্দি, মালয়ালমে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের দায়িত্বও সামলেছেন। তিনি এখন বাংলার রাজ্যপাল। দায়িত্ব নিয়ে সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন, প্রতিদিন একটি করে বাংলা (Bengali) শব্দ শিখবেন (Learning)। বাংলা শেখার প্রতিজ্ঞা, চান লিখতে। তাই এই হাতেখড়ির ব্যবস্থা। বলা হয় শেখার কোনও শেষ নেই। প্রতিদিন নতুন করে শিখতে হয়। তাঁর আদর্শ উদাহরণ হবেন বাংলার রাজ্যপাল।
সরস্বতী পুজোর সময় আগামী ২৬ শে জানুয়ারি বিকেল পাঁচটায় রাজভবনের ইষ্ট লনে আয়োজিত হবে ওই হাতেখড়ি অনুষ্ঠান। রাজভবন সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সহ বিশিষ্ট ব্যক্তিদের। বিদায়ী রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়ের সঙ্গে নবান্নের সম্পর্ক কতটা মধুর ছিল তা সুবিদিত। বর্তমান রাজ্যপালের সঙ্গে সেই সম্পর্ক সৌহার্দ্যপূর্ণ, সৌজন্যের।