অন্যদিকে, চতুর্থ টেস্ট শুরুর আগে আচমকাই পেটের গন্ডগোলে ইংল্যান্ড দলের অনেকেরই ওজন কমে গিয়েছিল বলে জানালেন দলের অলরাউন্ডার বেন স্টোকস। ইংল্যান্ডের দৈনিক ডেইলি মিররকে স্টোকস বলেন, ‘‘আমার ৫ কেজি, ডম সিবলের ৪ কেজি ও জেমস অ্যান্ডারসনের ৩ কেজি ওজন কমেছে। ৪১ ডিগ্রী গরমে খেলে যাওয়া খুব সহজ নয়। বেশ কিছুজন অসুস্থ হয়ে পড়ায় কাজটা আৎও কঠিন হয়ে যায়। জ্যাক লিচও বোলিং স্পেলের মাঝে মাঝে ড্রেসিংরুমে ফিরে বেশ অনেকটা করে সময় বাথরুমে কাটিয়ে মাঠে ফিরছিল।’’ তবে বিকল্প হিসেবে ইংল্যান্ডের সাউথহ্যাম্পটন বা ম্যানচেস্টারকে বেছে নেওয়া হতে পারে। মূলত লন্ডনে করোনার প্রকোপ বেশী বলেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে।
অন্যদিকে, চতুর্থ টেস্ট শুরুর আগে আচমকাই পেটের গন্ডগোলে ইংল্যান্ড দলের অনেকেরই ওজন কমে গিয়েছিল বলে জানালেন দলের অলরাউন্ডার বেন স্টোকস। ইংল্যান্ডের দৈনিক ডেইলি মিররকে স্টোকস বলেন, ‘‘আমার ৫ কেজি, ডম সিবলের ৪ কেজি ও জেমস অ্যান্ডারসনের ৩ কেজি ওজন কমেছে। ৪১ ডিগ্রী গরমে খেলে যাওয়া খুব সহজ নয়। বেশ কিছুজন অসুস্থ হয়ে পড়ায় কাজটা আৎও কঠিন হয়ে যায়। জ্যাক লিচও বোলিং স্পেলের মাঝে মাঝে ড্রেসিংরুমে ফিরে বেশ অনেকটা করে সময় বাথরুমে কাটিয়ে মাঠে ফিরছিল।’’ তবে বিকল্প হিসেবে ইংল্যান্ডের সাউথহ্যাম্পটন বা ম্যানচেস্টারকে বেছে নেওয়া হতে পারে। মূলত লন্ডনে করোনার প্রকোপ বেশী বলেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে।