অন্যদিকে, ইংল্যান্ডের দৈনিক ডেইলি মিররকে স্টোকস বলেন, ‘‘আমার ৫ কেজি, ডম সিবলের ৪ কেজি ও জেমস অ্যান্ডারসনের ৩ কেজি ওজন কমেছে। ৪১ ডিগ্রী গরমে খেলে যাওয়া খুব সহজ নয়। বেশ কিছুজন অসুস্থ হয়ে পড়ায় কাজটা আৎও কঠিন হয়ে যায়। জ্যাক লিচও বোলিং স্পেলের মাঝে মাঝে ড্রেসিংরুমে ফিরে বেশ অনেকটা করে সময় বাথরুমে কাটিয়ে মাঠে ফিরছিল।’’ইংল্যান্ডের দৈনিক ডেইলি মিররকে স্টোকস বলেন, ‘‘আমার ৫ কেজি, ডম সিবলের ৪ কেজি ও জেমস অ্যান্ডারসনের ৩ কেজি ওজন কমেছে। ৪১ ডিগ্রী গরমে খেলে যাওয়া খুব সহজ নয়। বেশ কিছুজন অসুস্থ হয়ে পড়ায় কাজটা আৎও কঠিন হয়ে যায়। জ্যাক লিচও বোলিং স্পেলের মাঝে মাঝে ড্রেসিংরুমে ফিরে বেশ অনেকটা করে সময় বাথরুমে কাটিয়ে মাঠে ফিরছিল।’’
অন্যদিকে, ইংল্যান্ডের দৈনিক ডেইলি মিররকে স্টোকস বলেন, ‘‘আমার ৫ কেজি, ডম সিবলের ৪ কেজি ও জেমস অ্যান্ডারসনের ৩ কেজি ওজন কমেছে। ৪১ ডিগ্রী গরমে খেলে যাওয়া খুব সহজ নয়। বেশ কিছুজন অসুস্থ হয়ে পড়ায় কাজটা আৎও কঠিন হয়ে যায়। জ্যাক লিচও বোলিং স্পেলের মাঝে মাঝে ড্রেসিংরুমে ফিরে বেশ অনেকটা করে সময় বাথরুমে কাটিয়ে মাঠে ফিরছিল।’’ইংল্যান্ডের দৈনিক ডেইলি মিররকে স্টোকস বলেন, ‘‘আমার ৫ কেজি, ডম সিবলের ৪ কেজি ও জেমস অ্যান্ডারসনের ৩ কেজি ওজন কমেছে। ৪১ ডিগ্রী গরমে খেলে যাওয়া খুব সহজ নয়। বেশ কিছুজন অসুস্থ হয়ে পড়ায় কাজটা আৎও কঠিন হয়ে যায়। জ্যাক লিচও বোলিং স্পেলের মাঝে মাঝে ড্রেসিংরুমে ফিরে বেশ অনেকটা করে সময় বাথরুমে কাটিয়ে মাঠে ফিরছিল।’’