তবে ভারতের ১৮৫ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে জবাবে ইংল্যান্ড শুরুতেই হারায় জস বাটলারকে। আগের ম্যাচে ভয়ঙ্কর হয়ে ওঠা বাটলার ভুবনেশ্বরের বলে ফিরে যান। তবে উল্টো দিকে ক্রমশ মারমুখী হয়ে উঠছিলেন জেসন রয়। ভারতের কোনও বোলারকেই তিনি রেয়াত করছিলেন না। রয় ফেরার পর ম্যাচের রাশ নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নেন জনি বেয়ারস্টো এবং বেন স্টোকস। দু’জনে চতুর্থ উইকেটে জুটি বেঁধে ৬৫ রান তুলে ফেলেন। এক সময় মনে হচ্ছিল ভারতের হাত থেকে ম্যাচ বেরিয়েই যাবে। হঠাৎই ছয় মারতে গিয়ে সীমানার ধারে ওয়াশিংটনের হাতে ক্যাচ দেন বেয়ারস্টো (২৫)। তারপরেও নেতা অইন মর্গ্যানের সঙ্গে জুটি বেঁধে দলকে জয়ের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছিলেন স্টোকস। ম্যাচের মোড় ঘোরে ১৭তম ওভারে। শার্দূলের প্রথম দুই বলে ফিরে যান স্টোকস (৪৬) এবং মর্গ্যান (৪)। ওই ওভারে ম্যাচের রাশ এসে গিয়েছিল ভারতের হাতে। কিন্তু শেষ মুহূর্তে চিত্রনাট্য বদলে দেওয়ার মরিয়া চেষ্টা করেছিলেন ক্রিস জর্ডান (১২) এবং আর্চার (অপরাজিত ১৮)। তবে জর্ডান ফিরতেই আশা শেষ হয় ইংরেজদের।
তবে ভারতের ১৮৫ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে জবাবে ইংল্যান্ড শুরুতেই হারায় জস বাটলারকে। আগের ম্যাচে ভয়ঙ্কর হয়ে ওঠা বাটলার ভুবনেশ্বরের বলে ফিরে যান। তবে উল্টো দিকে ক্রমশ মারমুখী হয়ে উঠছিলেন জেসন রয়। ভারতের কোনও বোলারকেই তিনি রেয়াত করছিলেন না। রয় ফেরার পর ম্যাচের রাশ নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নেন জনি বেয়ারস্টো এবং বেন স্টোকস। দু’জনে চতুর্থ উইকেটে জুটি বেঁধে ৬৫ রান তুলে ফেলেন। এক সময় মনে হচ্ছিল ভারতের হাত থেকে ম্যাচ বেরিয়েই যাবে। হঠাৎই ছয় মারতে গিয়ে সীমানার ধারে ওয়াশিংটনের হাতে ক্যাচ দেন বেয়ারস্টো (২৫)। তারপরেও নেতা অইন মর্গ্যানের সঙ্গে জুটি বেঁধে দলকে জয়ের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছিলেন স্টোকস। ম্যাচের মোড় ঘোরে ১৭তম ওভারে। শার্দূলের প্রথম দুই বলে ফিরে যান স্টোকস (৪৬) এবং মর্গ্যান (৪)। ওই ওভারে ম্যাচের রাশ এসে গিয়েছিল ভারতের হাতে। কিন্তু শেষ মুহূর্তে চিত্রনাট্য বদলে দেওয়ার মরিয়া চেষ্টা করেছিলেন ক্রিস জর্ডান (১২) এবং আর্চার (অপরাজিত ১৮)। তবে জর্ডান ফিরতেই আশা শেষ হয় ইংরেজদের।