১) টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল খেলা হবে ১৮-২২ জুন। ২৩ জুন রিজার্ভ ডে। অর্থাৎ নির্ধারিত ৫ দিনের পরেও এক দিন বাড়তি রয়েছে। তাই প্রথম দিনের খেলা ভেস্তে গেলে ম্যাচ রিজার্ভ ডে'তে গড়াবে। ফলে ম্যাচের দৈর্ঘ্য থাকবে ৫ দিনেরই। তাই প্রথম দিনে খেলা না হলেও ফলো-অনের জন্য ২০০ রানের লিড দরকার হবে। তবে যদি প্রথম দু'দিনের খেলা ভেস্তে যায়, সেক্ষেত্রে রিজার্ভ ডে মিলিয়ে ম্যাচ দাঁড়াবে ৪ দিনে। তখন ১৫০ রানের লিড থাকলেই বিপক্ষকে ফলো-অন করানো যাবে।
৩) ম্যাচ যদি ড্র বা পরিত্যক্ত হয়, ভারত ও নিউজিল্যান্ড উভয় দলকে সেক্ষেত্রে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন ঘোষণা করা হবে।
৪) শুধু নিরপেক্ষ মাঠ ও নিরপেক্ষ আম্পায়ারই নয়, বরং ম্যাচে ব্যবহৃত হবে নিরপেক্ষ বল। ভারতীয় দল ঘরের মাঠে এসজি বলে খেলতে অভ্যস্ত। নিউজিল্যান্ড খেলে কোকাবুরা বলে। ইংল্যান্ডে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল খেলা হবে ডিউক বলে।
৫) রিজার্ভ ডে রাখা হলেও তা টাই-ব্রেকার বা ফুটবলের ধাঁচে অতিরিক্ত সময়ে ম্যাচের নিস্পত্তির জন্য ব্যবহার করা যাবে না। যদি প্রাকৃতিক বা অন্য কোনও কারণে নেট প্লেয়িং টাইমের কোটা পূর্ণ করা না যায়, একমাত্র তখনই ম্যাচ রিজার্ভ ডে বা ষষ্ঠ দিনে গড়াবে।
৬) ফিল্ড আম্পায়ার শর্ট-রান ঘোষণা করলে টেলিভিশন আম্পায়ার নিজে থেকেই সেটা যথাযথ কিনা, তা যাচাই করে নেবেন। ভুল হলে আম্পায়ারের সিদ্ধান্ত শুধরে নেওয়া যাবে।