অনেকেই ভেবেছিলেন কোহলীর দলের বিরুদ্ধে আন্দ্রে রাসেলকে খেলানো হবে। কিন্তু সোমবার দল অপরিবর্তিত রাখেন মর্গ্যান। খেলান শাকিব আল-হাসানকেই। সেই সিদ্ধান্ত কাজে দিয়েছে। তিন স্পিনারে খেলা নিয়ে মর্গ্যান বলেছেন, “আমার তো ব্যাপারটা ভালই লাগে। তিন জন বিশ্বমানের স্পিনার আমাদের দলে রয়েছে। প্রতি মুহূর্তে ওরা উন্নতি করছে। ব্যাটিংয়েও যথেষ্ট গভীরতা তৈরি হয়েছে।” দিল্লি ক্যাপিটালসের বিরুদ্ধে এই শারজাতেই খেলতে হবে মর্গ্যানদের। তা নিয়ে কেকেআর অধিনায়কের কথায়, “আমাদের কাছে এখানে এসে মানিয়ে নেওয়াটাই সব থেকে বড় ব্যাপার ছিল। এখানে পা রেখেই জানতাম আমাদের একটা সুযোগ রয়েছে। কিন্তু যে ক্রিকেট আমরা খেলেছি সেটা সবাইকে চমকে দিয়েছে।”

প্রসঙ্গত, সুনীল নারিনের চারটি এবং ফার্গুসনের দুই উইকেটের দাপটে ১৩৮-এ থামে আরসিবি-র ইনিংস। ব্যাট করতে নেমে ওপেনিং জুটি দারুন শুরু করে। কিন্তু এদিন যেন নারিনের জন্যই তোলা ছিল। বল হাতে ভেলকি দেখানোর পর ব্যাট হাতে কামাল। অনেকদিন পর দেখা গেল ব্যাটার নারিনের কামাল। বেঙ্কটেশ ফেরার পরেই ওভারেই সিরাজকে তিনটি ছক্কা মারলেন তিনি। কেকেআর শিবিরে যে সামান্য শঙ্কা তৈরি হয়েছিল, তা কেটে গেল ওই একটা ওভারেই। সেই ওভার থেকে এল ২২। কেকেআর-এর রানও ১০০ পেরিয়ে গেল। এরপরে কিছুটা রান তোলার গতি কমে যায়। এক সময় তিন বলের ব্যবধানে নারাইন (২৬) এবং দীনেশ কার্তিককে (১০) হারিয়ে বিপদে পড়েছিল কেকেআর। ম্যাচ এমনকী শেষ ওভার পর্যন্ত গড়ায়। কিন্তু শেষ মুহূর্তে কোনও অঘটন ঘটাতে পারেনি আরসিবি।

Find out more: