বরোদাকে প্রথম ইনিংসে ১৮১ রানে অলআউট করার পরে ৮৮ রানে শেষ হয়ে গিয়েছিল বাংলার ইনিংস। দ্বিতীয় ইনিংসে ২৫৫ রানে শেষ হয়ে যায় বরোদার ইনিংস। ৩৪৯ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে তৃতীয় দিনের শেষে দুই উইকেট হারিয়ে ১৪৬ রান তুলে নিয়েছিল বাংলা। জিততে হলে প্রয়োজন ছিল ২০৩ রানের। শেষ দিন এই রান চেজ করা কিন্তু মুখের কথা নয়। তবে অধিনায়ক অভিমন্যু দলকে শক্ত ভিত গড়ে দেওয়ার পর বাকি কাজটা সারেন দুই তরুণ শাহবাজ ও অভিষেক পোড়েল। যোগ্য সঙ্গত দেন দুই সিনিয়র মনোজ তিওয়ারি ও অনুষ্টুপ মজুমদার। বিপক্ষ দাত ফোটানোর আগেই পাল্টা মার দিতে শুরু করেন শাহবাজ ও নবাগত অভিষেক। প্রবল চাপের মুখে মাথানত করার বদলে সপ্তম উইকেটে ১৩৪ বল খেলে যোগ করলেন অবিচ্ছেদ্য ১০৮ রান। ফলে প্রথম ইনিংসে মাত্র ৮৮ রানে গুটিয়ে গেলেও, দুরন্ত কামব্যাক ঘটিয়ে দুরন্ত জয় তুলে নিল বাংলা। শেষ বার রাজস্থানের বিরুদ্ধে ৩০০ বেশি রান তাড়া করে জিতেছিল বাংলা। এ বার বরোদার বিরুদ্ধে রান তাড়া করে জিতল অরুণ লালের বঙ্গব্রিগেড।
বরোদাকে প্রথম ইনিংসে ১৮১ রানে অলআউট করার পরে ৮৮ রানে শেষ হয়ে গিয়েছিল বাংলার ইনিংস। দ্বিতীয় ইনিংসে ২৫৫ রানে শেষ হয়ে যায় বরোদার ইনিংস। ৩৪৯ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে তৃতীয় দিনের শেষে দুই উইকেট হারিয়ে ১৪৬ রান তুলে নিয়েছিল বাংলা। জিততে হলে প্রয়োজন ছিল ২০৩ রানের। শেষ দিন এই রান চেজ করা কিন্তু মুখের কথা নয়। তবে অধিনায়ক অভিমন্যু দলকে শক্ত ভিত গড়ে দেওয়ার পর বাকি কাজটা সারেন দুই তরুণ শাহবাজ ও অভিষেক পোড়েল। যোগ্য সঙ্গত দেন দুই সিনিয়র মনোজ তিওয়ারি ও অনুষ্টুপ মজুমদার। বিপক্ষ দাত ফোটানোর আগেই পাল্টা মার দিতে শুরু করেন শাহবাজ ও নবাগত অভিষেক। প্রবল চাপের মুখে মাথানত করার বদলে সপ্তম উইকেটে ১৩৪ বল খেলে যোগ করলেন অবিচ্ছেদ্য ১০৮ রান। ফলে প্রথম ইনিংসে মাত্র ৮৮ রানে গুটিয়ে গেলেও, দুরন্ত কামব্যাক ঘটিয়ে দুরন্ত জয় তুলে নিল বাংলা। শেষ বার রাজস্থানের বিরুদ্ধে ৩০০ বেশি রান তাড়া করে জিতেছিল বাংলা। এ বার বরোদার বিরুদ্ধে রান তাড়া করে জিতল অরুণ লালের বঙ্গব্রিগেড।