টুইটারে সিন্ধু লিখেছেন, 'কমনওয়েলথ গেমসে দেশের হয়ে প্রথম সোনা জয়ের পর আত্মবিশ্বাস তুঙ্গে ছিল। কিন্তু সেই সুখের দিন বেশিক্ষণ স্থায়ী হল না। চোটের জন্য শেষ পর্যন্ত ব্যাডমিন্টন বিশ্বচ্যাম্পিয়নশিপ থেকে নিজেকে সরিয়ে নিতে বাধ্য হলাম। কমনওয়েলথের কোয়ার্টার ফাইনাল খেলার সময় চোট পেয়েছিলাম। চোটের গভীরতা এতটাই ছিল যে ক্ষত বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা ছিল। তবুও নিজের কোচ, ফিটনেস ট্রেনার, পিজিও-র সাহায্যে কোর্টে নেমেছিলাম। ফাইনাল খেলার সময় ব্যথা বাড়তে শুরু করে। তবুও কাউকে কিছু বলিনি। কিন্তু ম্যাচ শেষ হওয়ার পর আর অপেক্ষা করতে পারছিলাম না। স্টেডিয়াম থেকে সোজা ডাক্তারের কাছে চলে যাই। এরপর হায়দরাবাদ ফিরে আসার পরেও ডাক্তারের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলাম। তখন উনি আমাকে বিশ্রাম করার পরামর্শ দেন। কারণ আমার বাঁ-পায়ের গোড়ালির হাড়ে চিড় ধরেছে। আমার পাশে থাকার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ।'
টুইটারে সিন্ধু লিখেছেন, 'কমনওয়েলথ গেমসে দেশের হয়ে প্রথম সোনা জয়ের পর আত্মবিশ্বাস তুঙ্গে ছিল। কিন্তু সেই সুখের দিন বেশিক্ষণ স্থায়ী হল না। চোটের জন্য শেষ পর্যন্ত ব্যাডমিন্টন বিশ্বচ্যাম্পিয়নশিপ থেকে নিজেকে সরিয়ে নিতে বাধ্য হলাম। কমনওয়েলথের কোয়ার্টার ফাইনাল খেলার সময় চোট পেয়েছিলাম। চোটের গভীরতা এতটাই ছিল যে ক্ষত বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা ছিল। তবুও নিজের কোচ, ফিটনেস ট্রেনার, পিজিও-র সাহায্যে কোর্টে নেমেছিলাম। ফাইনাল খেলার সময় ব্যথা বাড়তে শুরু করে। তবুও কাউকে কিছু বলিনি। কিন্তু ম্যাচ শেষ হওয়ার পর আর অপেক্ষা করতে পারছিলাম না। স্টেডিয়াম থেকে সোজা ডাক্তারের কাছে চলে যাই। এরপর হায়দরাবাদ ফিরে আসার পরেও ডাক্তারের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলাম। তখন উনি আমাকে বিশ্রাম করার পরামর্শ দেন। কারণ আমার বাঁ-পায়ের গোড়ালির হাড়ে চিড় ধরেছে। আমার পাশে থাকার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ।'