বিশ্বকাপ ফাইনালে (World Cup Final) ফ্রান্সের (France) বিরুদ্ধে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই শেষে আর্জেন্টিনার (Argentina) জয়ের পর উত্তপ্ত হয়েছিল দুই শিবিরই। ক্লাব ফুটবলে সতীর্থ এমবাপের সঙ্গে মেসির ঠান্ডা লড়াই লেগে যায়। পরিস্থিতি আরও উত্তপ্ত করেন আর্জেন্টিনার গোলকিপার এমি মার্তিনেজ (Emi Martinez)। এরপরে অনেকেই মনে করেছিলেন, ফ্রান্সের রাজধানীর ক্লাব পিএসজিতে ফিরলে হয়তো তাঁর অভ্যর্থনা পাওয়া কঠিন হবে। মাঠের দর্শকরা কেমন প্রতিক্রিয়া দেন তা ম্যাচের দিনই বোঝা যাবে তবে ক্লাবের তরফে আদর করে বরণ করা হল বিশ্বজয়ীকে।
কাতার বিশ্বকাপ মেসি শুধু জেতেনইনি। দুর্দান্ত ফুটবল উপহার দিয়ে জিতেছেন। সেরা খেলোয়াড় হিসেবে জিতেছেন গোল্ডেন বল (Golden Ball)। সাত ম্যাচে সাতটা গোল তো আছেই, সঙ্গে তিনটে অ্যাসিস্ট। অবশেষে মেসিকে বিশ্বকাপ তুলতে দেখে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছেন দুনিয়াজুড়ে তাঁর কোটি কোটি অনুরাগী।
তবে বিশ্বকাপ জ্বর শেষ। এবার ক্লাব ফুটবলে মনোযোগের সময়। চ্যাপিয়ন্স লিগে (UCL) পিএসজির মুখোমুখি মহাশক্তিধর বায়ার্ন মিউনিখ (Bayern Munich)। বায়ার্নের বহু যুদ্ধের নায়ক থমাস মুলার (Thomas Muller) ইতিমধ্যেই যুদ্ধের দামামা বাজিয়ে দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, পিএসজিতে যতই মেসি-নেইমার-এমবাপে থাকুক, বায়ার্নের মুখোমুখি হতে তারা ভয় পাবে।