এদিন লিওনেল মেসিকে (Lionel Messi) বিশ্রামে রেখেছিলেন পিএসজির কোচ। ৪-৪-২ ছকে নেইমারকে খেলান লেফট উইংয়ে। স্ট্রাইকারে একিটিকের জুড়িদার এমবাপে। আক্রমণাত্মক পোজিশনের সম্পূর্ণ ফায়দা নিলেন ফরাসি তারকা।
বিশ্বের সেরা সেরা ডিফেন্স এমবাপের গতি ও ড্রিবলিংয়ে আত্মসমর্পণ করে, সেখানে একটা অপেশাদার দল হার মানবে এতে আর আশ্চর্য কী। লেফট ব্যাক নুনো মেন্ডেসের পাসে ২৯ মিনিটে করলেন প্রথম গোল। এরপর ৩৪ এবং ৪০ মিনিটে আরও দুটো দিয়ে হ্যাটট্রিক সেরে ফেলেন এমবাপে। ওই দুটো গোলের পাস বাড়ান যথাক্রমে দানিলো পেরেইরা এবং ভিতিনহা। এর মাঝে ৩৩ মিনিটে এমবাপের পাস থেকে গোল করেন ব্রাজিলীয় তারকা নেইমার জুনিয়র (Neymar Junior)।
প্রথমার্ধ শেষ হয় ৪-০ অবস্থায়। ৫৬ মিনিটের মাথায় এমবাপেকে গোলের পাস বাড়ান নেইমার। নিজের চার এবং দলের পাঁচ নম্বর গোল করেন এমবাপে। ৬৪ মিনিটে নেইমারের পাস থেকে ৬-০ করেন কার্লোস সোলের। ৭৯ মিনিটে সোলেরের পাসেই ৭-০ করেন এমবাপে এবং রেকর্ডের অধিকারী হয়ে যান। প্রতিযোগিতা মূলক ম্যাচে এই প্রথম পরে কোনও পিএসজি ফুটবলার পাঁচ গোল করলেন। এই ম্যাচ জিতে পরের রাউন্ডে চির-প্রতিদ্বন্দ্বী মার্সেইয়ের (Marseille) মুখোমুখি প্যারিসের ক্লাব।