তিনি আরও বলেন, ‘আমি যখন ড্রেসিংরুমে আসি, তখন শচীন বোলিং করছিলেন। ব্যাটার হিসেবে ছিলেন সম্ভবত ওয়েভেল হাইন্ডস। কেন জানি না মনে হচ্ছিল আমি বোলিং করে যদি ২-৩ টে উইকেট তুলে নিতে পারি, দিনের শেষে যদি অল আউট হয়ে যায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ তাহলে ম্যাচ জেতার সুযোগ রয়েছে ভারতের সামনে। ফিজিও অ্যান্ড্রু লিপাসকে বলি, আমাকে এমনভাবে তৈরি করো যাতে আমি আজকের দিনের ম্যাচের অবশিষ্ট সময়ে খেলতে পারি। ভারতগামী ফ্লাইটে ওঠার সময় যেন মনে এতটুকু শান্তি থাকে যে আমি আমার সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করেছি।’
উল্লেখ্য, দু-দশক আগে অ্যান্টিগা টেস্টে মারভিন ডিলনের শট বলে চোট পান অনিল কুম্বলে। ২২ গজেই রক্তপাত হয়। কিন্তু সেই অবস্থাতেও প্রায় ২০ মিনিট ব্যাটিং করেন তিনি। এসব বোধহয় অনিল কুম্বলের পক্ষেই সম্ভব। আক্ষরিক অর্থেই তিনি একজন ফাইটার- একজন চ্যাম্পিয়ন। দলের স্বার্থে নিজের জীবন বাজি রাখতেও পিছুপা হতেন না জাম্বো।