তামিম জানিয়েছেন, তাঁর এই সিদ্ধান্ত প্রধানমন্ত্রীকে জানিয়েছেন। এ ব্যাপারে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের প্রেসিডেন্ট নাজমুল হোসেন (Najmul Hossain) এবং ক্রিকেট অপারেশনস চেয়ারম্যান জালাল ইউনুসের (Jalal Younus) সঙ্গে এ নিয়ে দীর্ঘ আলোচনা হয় তাঁর।
তামিম বলেন, “আমার মতে চোট একটা ইস্যু। আমি ইঞ্জেকশন নিয়েছিলাম। কিন্তু এতে কাজ হতেও পারে নাও হতে পারে। আমি বোর্ডকে বলেছি আমার সমস্যার কথা। আমি সবসময় দলকে সাহায্য করেছি। তাই নেতৃত্ব থেকে সরে যাওয়া সম্ভাব্য সবথেকে ভালো সিদ্ধান্ত। খেলোয়াড় হিসেবে সুযোগ পেলেই নিজের সেরাটা দিতে চাই। আমি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছি এবং তিনি আমার কথা বুঝেছেন।”
বোর্ডের তরফে জালাল ইউনুস বলেছেন, তামিমের যন্ত্রণা উদ্ভুত হচ্ছে এল-৪ এবং এল-৫ ডিস্ক থেকে। তাঁকে দুটো ইঞ্জেকশন দেওয়া হয়, দ্বিতীয়টি ২৮ জুলাই। দ্বিতীয় ইঞ্জেকশনে ব্যথা চলে যায়। দু’ সপ্তাহ বিশ্রামের জন্য পরামর্শ দেওয়া হয়েছে তামিমকে। তবে এখন অস্ত্রোপচারের কোনও সম্ভাবনা নেই বলেই জানিয়েছেন ইউনুস। অস্ত্রোপচার হলে বিশ্বকাপের আগে সুস্থ হওয়া কঠিন।