ম্যাচের শুরুতেই কিন্তু গোল খেয়ে গিয়েছিল ভারত। দুই মিনিটের মাথায় গোল করে দেন আবদুল শাহিন। কিন্তু সন্দেহ হওয়ায় ভারত রিভিউ নেয়। রিল্পেতে দেখা যায়, ভারতীয় গোলকিপার কৃষাণ বাদাদুর পাঠকের সেভ করা বল শাহিনের গায়ে লেগে গোলে ঢুকেছে। গোল বাতিল করেন রেফারি তবে পেনাল্টি কর্নারের (Penalty Corner) সিদ্ধান্ত দেন তিনি। এবারেও অনবদ্য সেভ করেন পাঠক।
প্রথম কোয়ার্টার শেষ হওয়ার মুহূর্তে পেনাল্টি কর্নার পায় ভারত। হার্দিক সিংয়ের (Hardik Singh) ক্রস থেকে গোল করেন অধিনায়ক হরমনপ্রীত। দ্বিতীয় কোয়ার্টারে সঙ্ঘবদ্ধ খেলা দেখায় দুই দেশই। কিন্তু কাজের কাজ করে ভারত। আবারও সেই হরমনপ্রীত গোল করেন। এবারেও গোল আসে সেই পেনাল্টি কর্নার থেকেই। দ্বিতীয় গোল খেতেই হতোদ্যম হয়ে পড়ে পাকিস্তান।
তৃতীয় কোয়ার্টারে চাপ বাড়ায় ভারত। এলোপাথাড়ি আক্রমণ চালাতে থাকেন হরমনপ্রীত ও তাঁর দল। চাপের ফসল হিসেবে তৃতীয় গোল করেন যুগরাজ সিং। তবে এ সময় আকাশদীপ সুযোগ নষ্ট না করলে আরও গোল হত। অবশ্য গোল নষ্টের আক্ষেপ চতুর্থ কোয়ার্টারে মিটিয়ে নেন তিনি। মনদীপের বাড়ানো ক্রসে স্রেফ স্টিক ছোঁয়াতে হত, তাতে আর ভুল করেননি আকাশদীপ।