ভারতীয় ফুটবলে 'বড়ে মিঞা' হিসেবে পরিচিত হাবিব (Mohammad Habib)। হায়দরাবাদে জন্ম হলেও তাঁর পুরো ফুটবল জীবনই কেটেছে কলকাতায়। ২০১৯ সালে ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের শতবর্ষের অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন তিনি। ১৯৬৬ সালে ইস্টবেঙ্গল ক্লাবে যোগ দিয়েছিলেন তিনি। কখনও মোহনবাগান তো কখনও ইস্টবেঙ্গল আবার কখনও মহামেডানের জার্সিতে ময়দান কাঁপিয়েছেন। ফুটবল জীবনের বেশির ভাগ সময়টাই ইস্টবেঙ্গলে কাটিয়েছিলেন তিনি। লাল-হলুদের জার্সিতে দীর্ঘ ৮ বছর খেলেছেন । গোল করেছিলেন ১১৩টি। ১৯৮৪ সালে মোহনবাগানের হয়ে খেলে অবসর নিয়েছিলেন তিনি। শুধুই ক্লাব ফুটবলে নয়, দাপটের সঙ্গে দেশের জার্সিতেও খেলেছেন এই কিংবদন্তি স্ট্রাইকার। ১৯৭০ সালে এশিয়ান গেমসে ভারতের যে ফুটবল দল ব্রোঞ্জ জিতেছিল, সেই দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি।
ভারতীয় ফুটবলে 'বড়ে মিঞা' হিসেবে পরিচিত হাবিব (Mohammad Habib)। হায়দরাবাদে জন্ম হলেও তাঁর পুরো ফুটবল জীবনই কেটেছে কলকাতায়। ২০১৯ সালে ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের শতবর্ষের অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন তিনি। ১৯৬৬ সালে ইস্টবেঙ্গল ক্লাবে যোগ দিয়েছিলেন তিনি। কখনও মোহনবাগান তো কখনও ইস্টবেঙ্গল আবার কখনও মহামেডানের জার্সিতে ময়দান কাঁপিয়েছেন। ফুটবল জীবনের বেশির ভাগ সময়টাই ইস্টবেঙ্গলে কাটিয়েছিলেন তিনি। লাল-হলুদের জার্সিতে দীর্ঘ ৮ বছর খেলেছেন । গোল করেছিলেন ১১৩টি। ১৯৮৪ সালে মোহনবাগানের হয়ে খেলে অবসর নিয়েছিলেন তিনি। শুধুই ক্লাব ফুটবলে নয়, দাপটের সঙ্গে দেশের জার্সিতেও খেলেছেন এই কিংবদন্তি স্ট্রাইকার। ১৯৭০ সালে এশিয়ান গেমসে ভারতের যে ফুটবল দল ব্রোঞ্জ জিতেছিল, সেই দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি।