ফের নৃশংস খুনের ঘটনায় কেঁপে উঠল দেশ। এখনও নির্ভয়া কাণ্ডের অভিযুক্তরা ফাঁসির দিন গুনছে। ইতিমধ্যেই সোমবার ধর্ষন ও খুনের অপরাধে দুই ব্যক্তিকে ফাঁসির সাজা ঘোষণা করেছেন পশ্চিমবঙ্গের হুগলির চুঁচুড়া আদালত। তাও শিক্ষা হল না। ধর্ষনের পর নৃশংস ভাবে খুন করা হল ১৯ বছরের এক মেয়েকে।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ঘটেছে ঘটেছে ২০ জানুয়ারি নাগপুরে। একটি স্পিনিং মিলে কর্মী হিসেবে কাজ করতেন বছর ১৯ ওই মেয়েটি৷ তারই সুপারভাইজার ছিলেন ৫২ বছরের অভিযুক্ত প্রৌঢ়৷ কাজের সূত্রে নাগপুরে একই বাড়িতে থাকতেন ধর্ষিতা মেয়েটি, তাঁর ভাই, আরও একটি মেয়ে ও অভিযুক্ত সুপারভাইজার ৷
জানা গেছে মেয়েটি বাড়িতে একা পেয়ে, সেই সুযোগে সুপারভাইজার তাঁকে ধর্ষণ করতে যায় ৷ এরপর মেয়েটি বাধা দিলে,এতে পরিনাম আরও ভয়ানক হয় ৷ এরপর জোর করে অভিযুক্ত পৌঢ়া মেয়েটির মুখ টেপ দিয়ে আটকে ধর্ষন করে। এরপর তাঁর গোপনাঙ্গে রড ঢুকিয়ে দেয়। এরপর মেয়েটি অচৈতন্য হয়ে পড়লে সে পালিয়ে যায় ৷ এরপর পারদী থানায় ধর্ষনের অভিযোগে দায়ের করেছে। পুলিশ পরিদর্শক সুনিল চৌহান জানিয়েছেন অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
ফের বর্বর ঘটনা! মুখে টেপ লাগিয়ে,ধর্ষন করে গোপনাঙ্গে ঢুকিয়ে দেওয়া হল রড